Pension Scheme: দিনে ২০০ টাকা বিনিয়োগে প্রতিমাসে মিলবে ৫০০০০ টাকা, জানুন কীভাবে?
বর্তমান সময়ে দাঁড়িয়ে টাকা প্রত্যেকের কাছেই খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। আজকের প্রজন্ম নিজেদের চাকরি জীবনের শুরু থেকেই ভবিষ্যতের জন্য সঞ্চয় করা শুরু করে দেয়। প্রত্যেকেই আগে থেখে নিজের ভবিষ্যৎকে সুরক্ষিত রাখতে চায়। আর সেক্ষেত্রে সঞ্চিত অর্থের পাশাপাশি প্রয়োজন পেনশনও। এই নিবন্ধের সূত্র ধরে ‘ন্যাশনাল পেনশন সিস্টেম’ সম্বন্ধেই সকলকে অবগত করা হবে। জানুন বিস্তারিত।
একজন ২৫ বছর বয়সী ব্যক্তি যদি এনপিএস স্কিমে প্রতিদিন ২০০ টাকা করে জমা দেন তাহলে, ৬০ বছর বয়সে অবসর গ্রহণের সময় হিসাবমতো ঐ ব্যক্তি ৫০ লক্ষ্য টাকা পাবেন। এর সাথে ৮ শতাংশ গড় বার্ষিক রিটার্ন ধরলে প্রতিমাসে ঐ ব্যক্তি ৫০ হাজার টাকা পাবেন।
বর্তমান সময়ে দাঁড়িয়ে টাকা প্রত্যেকের কাছেই খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। আজকের প্রজন্ম নিজেদের চাকরি জীবনের শুরু থেকেই ভবিষ্যতের জন্য সঞ্চয় করা শুরু করে দেয়। প্রত্যেকেই আগে থেখে নিজের ভবিষ্যৎকে সুরক্ষিত রাখতে চায়। আর সেক্ষেত্রে সঞ্চিত অর্থের পাশাপাশি প্রয়োজন পেনশনও। এই নিবন্ধের সূত্র ধরে ‘ন্যাশনাল পেনশন সিস্টেম’ সম্বন্ধেই সকলকে অবগত করা হবে। জানুন বিস্তারিত।
এনপিএসে আবেদন করার পদ্ধতি –
প্রথমে এনপিএসের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে যেতে হবে। এরপর নির্দিষ্ট নামে অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে। পরে অ্যাকাউন্ট খোলা হয়ে গেলে বিনিয়োগ কিংবা পেনশনের বিকল্প বেছে নিতে পারেন স্কিমের মাধ্যমে। এক্ষেত্রে দুই ধরনের স্কিম বর্তমান পেনশন গ্রাহকদের ক্ষেত্রে, যা টিয়ারের গ্রাহকদের সামনে উপস্থাপন করা হয়। ১) টিয়ার, ২) বিকল্প
১) বাধ্যতামূলক অ্যাকাউন্টের ক্ষেত্রে ৬০ বছরের আগে কোনো রকমভাবেই টাকা তোলা যাবে না। এটি এন পি এস এর ক্ষেত্রে একটি দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা।
২) অন্যদিকে আরেকটি হল স্বেচ্ছাসেবী অ্যাকাউন্ট। এক্ষেত্রে ৬০ বছরের আগেই প্রয়োজনমতো টাকা প্রত্যাহার করা সম্ভব।
সুবিধা –
১) করের পরিমাণ কম।
২) এনপিএসের গ্রাহকরা আইনের ৮০সিসিডি (আই বি) ধারা অনুযায়ী, করের ক্ষেত্রে প্রতিবছর ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত ছাড় দাবি করতে পারেন।