তার শখ ছিল ফটোগ্রাফিতে। কিন্তু এখন আর সেই ক্যামেরা তার আর ভালো লাগে না। ছোট বোন আশার সাথে তার ঝামেলা চলছে এমন কথা অনেক শোনা যায়। কিন্তু তিনি উল্টোটাই বললেন, তার আর আশার গানের ধরন ভিন্ন। কিন্তু বাড়িতে তাদের দুজনের ঘরের ভেতর কোন দরজা নেই।
ভূপেন হাজারিকার সাথে তার প্রেমের সম্পর্কের কথা শোনা যায়। আজীবন কুমারি থেকে যাওয়া নিয়ে অনেক কানাঘুষো চললেও তিনি বলে দিয়েছেন এক সাক্ষাৎকারে,তিনি দিব্যি আছেন। জানা যায়, গান সংক্রান্ত বিষয়ে লতামঙ্গেশকার আর মোহাম্মদ রফির সাথে অনেকদিন ধরে ঝামেলা চলছিল। পরবর্তীকালে রফি তার কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করেছেন।
তিনি আনন্দঘন ছদ্মনাম নিয়ে প্রচুর গান পরিচালনা করেছেন। এক পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে বারবার যখন ‘আনন্দঘন’ নামের কাউকে ডাকা হচ্ছিল, এবং বলা হচ্ছিল সে এখানে উপস্থিত কিন্তু কেউ পুরস্কার নিতে উঠছিল না স্টেজে। অবশেষে পুরস্কার নেন লতা মঙ্গেশকর। মারাঠি চলচ্চিত্র রহস্যময়’ সংগীতপরিচালক আনন্দঘন র রহস্য এভাবেই সবার সামনে আসে।
1999 সালে পার্লামেন্টের মেম্বার হিসেবে তিনি মনোনীত হন। তবে শারীরিক অসুস্থতার জন্য বেশিরভাগ সময়ে যোগ দিতে পারেননি অধিবেশনে। তার প্রিয় খাবার মসলাজাতীয় খাদ্য ও কোকাকোলা এবং প্রিয় খেলা ক্রিকেট। প্রিয় ক্রিকেটার শচীন তেন্ডুলকর।
Written By – শ্রেয়া চ্যাটার্জি