Reduce Belly Fat: ৪০’এর পরে ব্যায়ামের আগে সঠিক ডায়েট প্রয়োজন, পুষ্টিবিদদেরা এই পরামর্শ দিলেন
বর্তমানের কর্মব্যস্ত জীবনে ফিট ও সুস্থ থাকাটা ভীষণভাবে জরুরী। আর সেক্ষেত্রে নিয়মিত ডায়েট মেনে খাওয়া-দাওয়া করার পাশাপাশি করতে হবে শরীরচর্চাও। আর আজকের যুগে দাড়িয়ে নিয়মিত শরীরচর্চা করে থাকেন অনেকেই। আজকের প্রজন্ম সবসময় সকলের কাছে নিজেকে প্রেজেন্টেবল রাখতে পছন্দ করেন। সেক্ষেত্রে শরীরের অতিরিক্ত ওজন কমানো একটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। আর এই পরিস্থিতিতে সবথেকে প্রয়োজনীয় নিজেদের খাওয়া-দাওয়ার দিকে নজর দেওয়া। বিশেষ করে ৪০’এর পরে শরীরচর্চার পাশাপাশি খাদ্যাভ্যাসের দিকে নজর দিতে হয় বিশেষভাবে, এমনটাই মত খোদ পুষ্টিবিদেরই।
৪০’এর পর বিশেষ করে বাইরের তেল মসলাযুক্ত খাবারের থেকে একেবারেই দূরত্ব বজায় রেখে চলতে হবে। ভাত, রুটি, কেকে, মিষ্টিজাতীয় যেকোনো খাদ্যদ্রব্য ইত্যাদির পাশাপাশি যেকোনো অতিরিক্ত কার্বোহাইড্রেটযুক্ত খাবার খাওয়া বন্ধ করে দিতে হবে। পুষ্টিবিদদের একাংশের মতে, পেটের কিংবা কোমরের মেদ কমাতে শতহস্ত দূরে থাকতে হবে কার্বোহাইড্রেটযুক্ত খাবার থেকে।
পাশাপাশি পুষ্টিবিদদের মতে, ৪০’এর পর থেকে পেট ভরে খাওয়া একেবারেই উচিৎ নয়। বারবার অর্থাৎ প্রতি চারঘন্টা অন্তর অল্প কিছু খাওয়ার পরামর্শ দেন তারা। তাদের মতে, অল্পপরিমাণে খাবার খেলে ক্যালরি তাড়াতাড়ি পোড়ে, যা অতিরিক্ত ওজন কমাতে কিছুটা হলেও সহায়তা করে থাকে। এর পাশাপাশি খাবারের পরিমাণও কম রাখার কথা বলে থাকেন তারা। শরীরের এনার্জি বাড়ায় এমন কিছু হেলথ ড্রিংক কিংবা খাবার খাওয়ার পরামর্শও দিয়ে থাকেন পুষ্টিবিদরা। বলাই বাহুল্য, ইতিমধ্যেই ৪০’এর গণ্ডি যারা পেরিয়েছেন তারা যদি নিজেদের রোজকার জীবনে এই ছোট ছোট কিছু পরিবর্তন নিয়ে আসতে পারেন তাহলে, খুব অল্পসময়ই তফাৎ নজরে আসবে।