Trending

Video

Shorts

whatsapp [#128] Created with Sketch.

Join

Follow

Business Idea: অল্প পুঁজি দিয়ে শুরু করুন এই ধামাকাদার ব্যবসা, বছরে আয় হবে ২০ লাখ টাকা

বর্তমান যুগে দাঁড়িয়ে সমস্ত চাষীরা বেশিরভাগ সময়ই নিজেদের পরিশ্রমের উপযুক্ত দাম পান না। আর এই পরিস্থিতিতে দাঁড়িয়ে জৈব চাষ করে যে ভালো মুনাফা উপার্জন করা সম্ভব, সেই প্রসঙ্গে ধারণা নেই…

Avatar

বর্তমান যুগে দাঁড়িয়ে সমস্ত চাষীরা বেশিরভাগ সময়ই নিজেদের পরিশ্রমের উপযুক্ত দাম পান না। আর এই পরিস্থিতিতে দাঁড়িয়ে জৈব চাষ করে যে ভালো মুনাফা উপার্জন করা সম্ভব, সেই প্রসঙ্গে ধারণা নেই অনেকেরই। তবে বিহারের বক্সার জেলার ডুমরাঁও শহরের দক্ষিণ টোলার বাসিন্দা কৃষক মানবেন্দ্র নাথ রাই সম্প্রতি জৈব চাষের মাধ্যমে এক বিপুল মুনাফা অর্জন করে চর্চায় উঠে এসেছেন।

মিডিয়া সূত্রে জানা গিয়েছে, ৪ বছর আগে ৬ একর জমি কিনেছিলেন মানবেন্দ্র। সেখানেই জৈব উপায়ে কলা চাষ শুরু করেছিলেন তিনি। বর্তমানে যা দাঁড়িয়েছে ১০ একরে। শুধু কলা চাষ এখন মানবেন্দ্র বছরে ২০ লাখ টাকা উপার্জন করে থাকেন। বলাই বাহুল্য, এই মুহূর্তে মানবেন্দ্র মা ডুমরেজানি মন্দিরের কাছে জাতীয় সড়ক ১২০-এর পাশের জমিতেই কলা চাষ করছেন। সেখান থেকেই লাখ টাকার মুনাফা এখন মানবেন্দ্রর ঝুলিতে।

সব খবর মোবাইলে পেতে 👉🏻

Join Now

মিডিয়া সূত্রে এও জানা গিয়েছে, আগে খুব সাধারণ একজন চাষী ছিলেন মানবেন্দ্র। তবে সেই চাষবাস করে খুব একটা অর্থ উপার্জনে সফল হাননি তিনি। এরপর তিনি প্রথমে পাঞ্জাব ও পরে মহারাষ্ট্রে যান। সেখানকার কৃষকদের কাছ থেকেই হাতে-কলমে জৈব উপায় চাষাবাদ শেখেন। এরপর বিহারে ফিরে এসেই জমি কিনে চাষাবাদ শুরু করেছিলেন তিনি। বর্তমানে তিনি একজন সফল জৈব চাষী। উল্লেখ্য, তার কথা থেকেই জানা গিয়েছে প্রতি একর জমি পিছু তিনি ১ লাখ টাকা খরচা করেন। পাশাপাশি প্রতি জমি থেকে লাভ করেন ২ থেকে ৩ লাখ টাকা।

জি নাইন জাতের কলা চাষ করে থাকেন মানবেন্দ্র। তার বীজ মহারাষ্ট্র থেকেই আসে বলে জানা গিয়েছে। এই ধরনের কলার ফলন খুব ভালো হয়। আকার ও স্বাদেও অন্যদের থেকে অনেক উন্নত মানের এটি। এই কলার বীজ রোপনের উপযুক্ত সময় জুলাই-আগস্ট। এও জানা গিয়েছে, এই ধরনের কলায় ভাইরাসজনিত রোগের ঝুঁকি থাকায় চাষের আগেই ওষুধ স্প্রে করে দেওয়া হয়। এই প্রসঙ্গে কথা বলতে গিয়ে মানবেন্দ্র জানিয়েছেন ২০২১ সালে ঝড়ে তার চাষের প্রচুর ক্ষতি হয়েছিল তবে বর্তমানে তিনি আবারো ঘুরে দাঁড়িয়েছেন। উল্লেখ্য, আজকের সময়ে দাঁড়িয়ে অনেকেই এই জৈব চাষের মাধ্যমে উপার্জন করে থাকেন।

About Author