AIS পরিবর্তনের কারণে পেয়েছেন আয়করের বিজ্ঞপ্তি? অবিলম্বে করে ফেলুন এই কাজটি
২০২৩ অর্থবছরের জন্য আয়কর রিটার্ন দাখিলের শেষ তারিখ ছিল ৩১ জুলাই এবং সেই তারিখের মধ্যে প্রায় ৬.৭৭ কোটি আয়কর রিটার্ন ফাইল করা হয়েছিল
২০২৩ আর্থিক বছরের জন্য হাইকোর্ট রিটার্ন দাখিলের শেষ তারিখ ছিল ৩১ জুলাই এবং এই তারিখ পর্যন্ত প্রায় ৬.৭৭ কোটি মানুষ নিজের আয়কর রিটার্ন দাখিল করেছিলেন। তবে অ্যানুয়াল ইনফরমেশন সিস্টেম ফর্ম আপনার জমা দেওয়া রিটার্নের সঙ্গে যদি না মেলে তাহলে আইকন বিভাগ আপনাকে একটি স্পষ্টিকরনের নোটিশ জারি করে। আয়কর বিভাগের পূর্ববর্তী বিবৃতি অনুসারে, AIS হলো একটি উপযোগী নথি যা করদাতাদের সাহায্য করতে পারে কিন্তু সবসময় রিটার্ন দাখিল করার সময় ব্যবহার করা এটা বাধ্যতামূলক নয়।
তবে এটা বুঝতে হবে কখনো কখনো AIS এর ক্ষেত্রে TDS এন্ট্রি বিলম্বিত হতে পারে এবং এই ঘাটতি বিভিন্ন কারণে হতে পারে। টিডিএস কেটে নেওয়ার পরে ব্যবসা অথবা ব্যাংকের দ্বারা বিলম্বিত অর্থ প্রদানের মত সমস্যা তো থেকেই যায়। এর কারণে AIS বিলম্বিত হতে পারে এবং তার কারণে আপনার দ্বারা আয়কর রিটার্নের কোন প্রমাণ পাওয়া যায় না। আপনি যদি আয়কর বিভাগ থেকে একটি নোটিশ পান যে আপনার আয়কর রিটার্ন আপনার AIS এর সাথে মেলেনি সেক্ষেত্রে আপনি সঠিক তথ্য প্রদান করে আবার একটি সংশোধিত আয়কর রিটার্ন দাখিল করতে পারেন।
সিস্টেমটি ইলেকট্রনিক ভেরিফিকেশন সিস্টেমের অধীনে তথ্য সংগ্রহ করে ফিল্ড রিটার্নের কোন গরমিল থাকলে সে ক্ষেত্রে করদাতাকে নোটিশ পাঠায়। গত বছর ৬৬ হাজার করদাতা এই ইলেকট্রনিক ভেরিফিকেশনের মাধ্যমে নোটিশ পেয়েছিলেন। অতএব যদি কর দাতা কোন নোটিশ পেয়ে যান তাহলে খুব শীঘ্রই নির্দিষ্ট সময়সীমার মধ্যে সংশোধন করে ফেলতে হবে সেই নোটিশ।