ব্যবসা-বানিজ্য ও অর্থনীতি

৩,০০০ টাকা বিনিয়োগ করলেই পাবেন ১ কোটি টাকা, আজই বিনিয়োগ করুন এই প্রকল্পে – RECURRING DEPOSIT

এই প্রকল্পে বিনিয়োগ করলে আপনি খুব সহজেই একটা দারুন টাকার ফান্ড তৈরি করতে পারবেন

Advertisement

আজকাল ভারতের কোটি কোটি মানুষ রেকারিং ডিপোজিট একাউন্ট করে থাকেন। এই ধরনের একাউন্টের সবথেকে বড় সুবিধাটা হল এই ধরনের একাউন্টে আপনি একটা মোটা টাকার ফান্ডিং গড়ে তুলতে পারেন। আপনাকে কেবল নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা প্রতি মাসে বিনিয়োগ করতে হবে আর তাহলেই আপনাকে ব্যাংক দেবে একটা বিশাল ইন্টারেস্ট। এই সুদের হার সত্যিই হবে একেবারে চমকে দেওয়ার মত। রেকারিং ডিপোজিট ভারতের সবথেকে লাভজনক একাউন্ট। তাই এখানে আপনাকে বিনিয়োগ অবশ্যই করা উচিত। স্টক মার্কেটে আপনি কোটিপতি হতেই পারেন, তবে সেক্ষেত্রে অনেক বেশি ক্ষতির সম্ভাবনা থেকে যায়। যদি আপনার বিনিয়োগ সঠিক ভাবে বৃদ্ধি না পায় তাহলে আপনি একেবারেই ডুবে যাবেন। সেখানেই আপনাকে ভালো রিটার্ন দিয়ে থাকে যেকোনো RD একাউন্ট।

এই একাউন্টে বিনিয়োগ করার আগে আপনাকে একটা হালকা হিসাব করে নিতে হবে। আপনি প্রতি মাসে কত টাকা করে বিনিয়োগ করবেন, সেটার নিরিখে এই বিনিয়োগের টাকা নির্ধারিত হবে। একটা ভালো ফান্ড তৈরি করার জন্য, আপনাকে ব্যাঙ্ক বা পোস্ট অফিসে ৩০ বছরের জন্য প্রতি মাসে ৩,০০০ টাকা করে জমা করতে হবে। আপনাকে এই RD বার্ষিক ১০ শতাংশ করে বাড়াতে হবে। এটি করে, আপনি সহজেই ৩০ বছরে নিজের জন্য ১ কোটি টাকার বেশি একটি তহবিল তৈরি করতে পারেন।

RD-এ ১০ শতাংশ বৃদ্ধি, অর্থাৎ প্রথম বছরে ৩,০০০ টাকার RD করার পর, পরের বছরে এতে ৩০০ টাকা বিনিয়োগ বাড়ান৷ এইভাবে পরের বছরে আপনাকে প্রতি মাসে ৩,৩০০০ টাকা করে বিনিয়োগ করতে হবে। RD স্কিমে একবার বিনিয়োগ শুরু হলে, এটি পরিবর্তন করা যাবে না। এইভাবে, বার্ষিক ১০ শতাংশ বৃদ্ধি পায় এমন পরিমাণের সাথে একটি নতুন রেকারিং ডিপোজিট খুলতে থাকুন। এটি করার মাধ্যমে, আপনার ৩০ বছরে ১.১০ কোটি টাকার বিশাল তহবিল তৈরি করতে পারবেন।

আপনি যদি প্রতি বছর আপনার বিনিয়োগের পরিমাণ ১০ শতাংশ করে বাড়ান, তাহলে ৩০ বছরে আপনার বিনিয়োগ প্রায় ৬০ লক্ষ টাকা হবে, যা সুদ সহ ১ কোটি টাকার বেশি হবে। আপনি যদি আপনার অবসর গ্রহণ পর্যন্ত প্রচুর অর্থ সঞ্চয় করতে চান, তাহলে আপনি এইভাবে ব্যাঙ্কের RD প্রকল্পে বিনিয়োগ করতে পারেন।

Related Articles

Back to top button