মোদী সরকার ক্ষমতায় আসার পর ভারতের ঝুলিতে প্রবেশ করেছে একের পর এক সাফল্য। আজ আবারও একবার বাণিজ্য ক্ষেত্রে অভূতপূর্ব সাফল্য এলো ভারতের ।
আজ, বৃহস্পতিবার বিশ্ব ব্যাংকের একটি রিপোর্টে জানানো হয় যে, ‘ইজ অফ ডুইং বিজনেস’এ ১৯০ দেশের মধ্যে ভারত ৬৩ নম্বর স্থান দখল করেছে। গত বছর ভারত ‘ইজ অফ ডুইং বিজনেস’এ ৭৭ নম্বর স্থানে ছিল।বিশ্ব ব্যাংকের জারি করা প্রতিবেদন অনুসারে ভারত পর পর তৃতীয়বারের মতো শীর্ষ দশ সংস্কারকারীদের মধ্যে নিজের স্থান বজায় রেখেছে।
বিশ্ব ব্যাংক প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’ প্রচারের প্রশংসা করেছেন। এবং জানান যে মোদীর এই প্রচার যা বিদেশী বিনিয়োগ আকর্ষণ করতে, বিশেষত বেসরকারি খাতে উৎপাদন বৃদ্ধিতে এবং দেশের সামগ্রিক প্রতিযোগিতা বাড়াতে সমর্থ হয়েছে। এছাড়া বানিজ্য অংশীদারদের জন্য ভারতের একক ইলেকট্রনিক প্ল্যাটফর্ম তৈরি, বন্দরের অবকাঠামোতে উন্নীতকরণ করায় এবং নথিপত্র ডিজিটাল পদ্ধতিতে ভাবে জমা দেওয়ায় উন্নত সংস্থা গুলির জন্য আমদানি এবং রপ্তানি সহজ হয়েছে।
ভারতের এই সাফল্যে গর্বিত গোটা দেশ। আজ বৃহস্পতিবার এক সাংবাদিক বৈঠকে অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন জানান যে, বিশ্ব দরবারে ভারতের এই সাফল্যে তিনি গর্ব বোধ করেছেন। এদিন তিনি জানান যে ‘ইজ অফ ডুইং বিজনেস’এ ভারতের র্যাঙ্কিংয়ের জন্য বিশ্ব ব্যাংক যে সব শহর গুলিতে সার্ভে করবে তাদের মধ্যে রয়েছে বেঙ্গালুরু এবং কলকাতা। এছাড়া তিনি এদিন জানান যে ভারতের রাজধানী দিল্লী এবং মুম্বইতে কোনো সার্ভে করছে না বিশ্ব ব্যাংক।
মোদী সরকার ক্ষমতায় আসার পর ভারতের ঝুলিতে প্রবেশ করেছে একের পর এক সাফল্য। আজ আবারও একবার বাণিজ্য ক্ষেত্রে অভূতপূর্ব সাফল্য এলো ভারতের ।
আজ, বৃহস্পতিবার বিশ্ব ব্যাংকের একটি রিপোর্টে জানানো হয় যে, ‘ইজ অফ ডুইং বিজনেস’এ ১৯০ দেশের মধ্যে ভারত ৬৩ নম্বর স্থান দখল করেছে। গত বছর ভারত ‘ইজ অফ ডুইং বিজনেস’এ ৭৭ নম্বর স্থানে ছিল।বিশ্ব ব্যাংকের জারি করা প্রতিবেদন অনুসারে ভারত পর পর তৃতীয়বারের মতো শীর্ষ দশ সংস্কারকারীদের মধ্যে নিজের স্থান বজায় রেখেছে। বিশ্ব ব্যাংক প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’ প্রচারের প্রশংসা করেছেন।
এবং জানান যে মোদীর এই প্রচার যা বিদেশী বিনিয়োগ আকর্ষণ করতে, বিশেষত বেসরকারি খাতে উৎপাদন বৃদ্ধিতে এবং দেশের সামগ্রিক প্রতিযোগিতা বাড়াতে সমর্থ হয়েছে। এছাড়া বানিজ্য অংশীদারদের জন্য ভারতের একক ইলেকট্রনিক প্ল্যাটফর্ম তৈরি, বন্দরের অবকাঠামোতে উন্নীতকরণ করায় এবং নথিপত্র ডিজিটাল পদ্ধতিতে ভাবে জমা দেওয়ায় উন্নত সংস্থা গুলির জন্য আমদানি এবং রপ্তানি সহজ হয়েছে।
ভারতের এই সাফল্যে গর্বিত গোটা দেশ। আজ বৃহস্পতিবার এক সাংবাদিক বৈঠকে অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন জানান যে, বিশ্ব দরবারে ভারতের এই সাফল্যে তিনি গর্ব বোধ করেছেন। এদিন তিনি জানান যে ‘ইজ অফ ডুইং বিজনেস’এ ভারতের র্যাঙ্কিংয়ের জন্য বিশ্ব ব্যাংক যে সব শহর গুলিতে সার্ভে করবে তাদের মধ্যে রয়েছে বেঙ্গালুরু এবং কলকাতা। এছাড়া তিনি এদিন জানান যে ভারতের রাজধানী দিল্লী এবং মুম্বইতে কোনো সার্ভে করছে না বিশ্ব ব্যাংক।