সমস্ত জনমত সমীক্ষা ও বুথ ফেরত সমীক্ষাকে মিথ্যা প্রধান করলো হরিয়ানা। আশানুরূপ ফলাফলের ধারে কাছে পৌঁছাতে পারেনি বিজেপি। আসন বাড়িয়ে লড়াইয়ে ফিরেছে কংগ্রেস। তবে সব কিছুকে ছাপিয়ে ‘কিং মেকার’ হয়ে উঠেছে দুষ্মন্ত চৌটালার জননায়ক জনতা পার্টি। ১১ জন বিধায়ক নিয়ে দুষ্মন্ত চৌটালা এখন সরকার গড়ার মূল চাবিকাঠি।
তাই, সংখ্যাগরিষ্ঠতা না পেয়ে বিজেপি সভাপতি শরণাপন্ন হলেন চৌটালার। একান্তে দেখা করে সমর্থনের উপহার স্বরূপ জেজেপি-কে গুরুত্বপূর্ণ পদ বিষয়ে জানিয়ে এলেন বিজেপি সভাপতি। চৌটালাও বিজেপির সাথে সরকার গঠনে আগ্রহী বলে জানা গেছে। একই আরও ছয় সাত জন নির্দল বিধায়ক তাদের সাথে রয়েছে বলে দাবি বিজেপির।
সূত্রের খবর, সরকার গড়তে চেয়ে মনোহরলাল খট্টরকে রাজ্যপালের কাছে আবেদন জানাতে নির্দেশ দিয়েছেন অমিত শাহ। জেজেপি ও নির্দল বিধায়কদের সমর্থনে একবার শুধু সরকার গঠনের অপেক্ষায় রয়েছে বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব। তারপর, বিরোধী বিধায়কদের দলে টেনে দলভারী করার সময় তো হাতে আছেই।