১০০ টাকার এই নোট দূর করবে আপনার দারিদ্রতা, জেনে নিন কিভাবে বিক্রি করবেন
যদি আপনার কাছে ১৯৭০ বা ১৯৮০ সালের ১০০ টাকার নোট থাকে, যাতে মহাত্মা গান্ধীর ছবি আছে তাহলে আপনি খুবই ভাগ্যবান প্রমাণিত হতে পারেন।
একমাত্র পরিশ্রম যে সাফল্যের চাবিকাঠি এমনটা নয়। ভাগ্যের জোরেও সাফল্যের শীর্ষ সিড়িতে পৌঁছানো সম্ভব তা আজকের নিবন্ধটি পুরোপুরি পড়লেই বুঝতে পারবেন। বর্তমানে ঊর্ধ্ব দ্রব্যমূল্যের কারণে হাঁপিয়ে উঠেছে ভারত তথা বিশ্বের প্রত্যেকটি নাগরিক। উপার্জনের চেয়ে ব্যয়ের পরিমাণ যেন দিনের পর দিন বৃদ্ধি পেয়েই চলেছে। এমন পরিস্থিতি থেকে মুক্তি পেতে বিভিন্ন ধরনের কাজের সাথে নিজেকে সংযুক্ত করে নিচ্ছেন মধ্যবিত্তরা থেকে শুরু করে নিম্নবিত্তরা। তবে ভাগ্য দেবী যদি আপনার সঙ্গে থাকে তবে আজকেই আপনি লাখপতি হিসেবে পরিচিতি লাভ করতে পারেন।
আমরা আপনাদের জানিয়ে রাখি, এমন অনেক মানুষ রয়েছেন যারা পুরনো নোট অথবা কয়েন সংগ্রহ করে গুছিয়ে রাখতে ভালোবাসেন। এক টাকা হোক কিংবা দুই টাকা, ওইসব নোট গুছিয়ে রাখতে ভালবাসেন তারা। এবার সেই নোটের বদৌলতে লাখপতিতে পরিণত হতে চলেছেন অনেকেই। তবে এর জন্য কোন প্রকার কয়েন নয় বরং প্রয়োজন শুধুমাত্র একটি বিশেষ ধরনের ১০০ টাকার নোট। যে নোটটি বর্তমানে অনলাইন প্লাটফর্মে নিলাম করা হচ্ছে।
যদি আপনার কাছে ১৯৭০ বা ১৯৮০ সালের ১০০ টাকার নোট থাকে, যাতে মহাত্মা গান্ধীর ছবি আছে তাহলে আপনি খুবই ভাগ্যবান প্রমাণিত হতে পারেন। এমন ধরনের নোট আপনার কাছে থাকলেই চোখ বন্ধ করে আপনি ৩ লাখ টাকার মালিক হতে পারবেন। এছাড়া যদি ওই পাঁচ টাকার নোটের সিরিয়াল নম্বার হয় ৭৮৬, তবে আর পিছন ফিরে তাকাতে হবে না আপনাকে। একটি মাত্র ১০০ টাকার নোট বিক্রি করে আপনি হয়ে যাবেন ৬ লাখ টাকার মালিক!
কিভাবে বিক্রি করবেন পুরনো ১০০ টাকার নোট?
এর জন্য প্রথমে আপনাকে বাছাই করে নিতে হবে Quikr-এর মত ওয়েবসাইট। যেখানে নিজের অ্যাকাউন্ট খুলে আপনি বিক্রি করতে পারবেন আপনার পুরনো ১০০ টাকার নোটটি। এর জন্য প্রথমে আপনাকে নিজের পরিচয় নিবন্ধ করতে হবে ওই পোর্টালে। এরপর নিজের ফোন নম্বর, ই-মেইল এড্রেস রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। তারপর নিজের কাছে থাকা পাঁচ টাকার নোটের একটি ছবি আপলোড করতে হবে ওই নির্ধারিত ওয়েবসাইটে। দেখবেন আপনার আপলোড করা সেই ছবি বিজ্ঞাপন আকারে প্রকাশিত হয়েছে। যার কাছে ওই নোনটি আকর্ষণীয় হয়ে উঠবে, তিনি নিজেই আপনার সাথে যোগাযোগ করবেন।