Trending

Video

Shorts

whatsapp [#128] Created with Sketch.

Join

Follow

ভুলে যান বন্দে ভারত! এবারে বিহারের বুকেও দৌড়াবে বুলেট ট্রেন, জানুন রুট ও ভাড়া

দেশের প্রত্যেকটি সাধারণ মানুষের মধ্যে ভারতীয় রেলের একটা তুমুল জনপ্রিয়তা রয়েছে। ছোট দূরত্ব থেকে বড় দূরত্ব সব জায়গায় ভ্রমণ করার জন্যই ভারতীয় রেলের পরিষেবা সবাই পছন্দ করেন। ভারতীয় রেলে প্রতিদিন…

Avatar

দেশের প্রত্যেকটি সাধারণ মানুষের মধ্যে ভারতীয় রেলের একটা তুমুল জনপ্রিয়তা রয়েছে। ছোট দূরত্ব থেকে বড় দূরত্ব সব জায়গায় ভ্রমণ করার জন্যই ভারতীয় রেলের পরিষেবা সবাই পছন্দ করেন। ভারতীয় রেলে প্রতিদিন লাখ লাখ মানুষ যাতায়াত করে থাকেন। এটি বিশ্বের চতুর্থ বৃহত্তম রেল নেটওয়ার্ক। আজকাল রেল যাত্রীদের সুবিধার্থে ভারতীয় রেল অনেক ধরনের পরিবর্তন নিয়ে এসেছে তাদের সিস্টেমে। এককথায় ভারতে রোজ উন্নতি হচ্ছে রেলওয়ে পরিষেবার। এবার ভারতীয় রেলওয়ের মুকুটে নতুন পালক বুলেট ট্রেন। হ্যাঁ, ঠিকই শুনেছেন। এবার ভারতের বুকে দৌড়াবে বুলেট ট্রেন।

দেশবাসী বুলেট ট্রেনের স্বপ্ন দেখছেন। সরকারও এই প্রজেক্টে দ্রুতগতিতে এগিয়ে যাচ্ছে। এরই ধারাবাহিকতায় এবার বুলেট ট্রেনের সুযোগ পাবে বিহার। এরই মধ্যে এই ট্রেনের জন্য হাওয়াই সর্ভে শেষ হয়েছে। এখন চলছে জমি সংরক্ষণের কাজ। জাতীয় হাইস্পিড রেল কর্পোরেশন লিমিটেড (NHSRCL) এর প্রকাশিত রুট অনুযায়ী, বিহারে বক্সারের পর আরার উদভন্তনগর, পাটনা এবং গয়াতে স্টেশন নির্মিত হবে। বুলেট ট্রেনের রুটটির হাওয়াই সর্ভে শেষ হয়েছে এবং এখন গত দুই দিন ধরে এই রুটে পড়ে থাকা বৌজেপুরের বর্তমান অবকাঠামো নিয়ে জরিপ চলছে।

সব খবর মোবাইলে পেতে 👉🏻

Join Now

এর আওতায় জরিপকারী সংস্থা আদর্শ ইম্প্রেশন মার্কেট রিসার্চ উদভন্তনগরের গ্রামবাসীদের সাথে দেখা করে তাদের প্রকল্প সম্পর্কে জানাচ্ছে এবং তাদের সম্মতি নিচ্ছে। বলা হচ্ছে যে, বারাণসী-হাওড়া বুলেট ট্রেন করিডোরটি দিল্লি-হাওড়া প্রকল্পের অংশ। এদিকে, দিল্লি থেকে বারাণসী হয়ে লখনউ-আযোধ্যার করিডোরেও আলাদা পর্যায়ে জরিপের কাজ চলছে। এই প্রকল্পটি সম্পন্ন হলে বৌজেপুর থেকে হাওড়ার দূরত্ব তিন ঘন্টায় এবং বক্সার থেকে কলকাতার দূরত্ব প্রায় ৭৬০ কিলোমিটার মাত্র দেড় ঘন্টায় কাটানো যাবে। অন্যদিকে, বারাণসী থেকে হাওড়ার দূরত্ব মাত্র সাড়ে তিন ঘন্টা থাকবে।

আইআইএমআর কোম্পানির তত্ত্বাবধায়ক রমেশ কুমার যাদব জানান, সামাজিক ও কাঠামোগত জরিপের পর মাটি পরীক্ষার প্রক্রিয়া শুরু হবে। এরপর জমি অধিগ্রহণের কাজ করা হবে। আশা করা হচ্ছে, ২০২৫ সালের মধ্যে জমি অধিগ্রহণের কাজ শুরু হবে।

About Author