মাস্ক, স্যানিটাইজার এর চাহিদা বেড়ে যাচ্ছে অথচ বাজারে মিলছে না, সেই সুযোগে চলছে কালোবাজারি। WHO থেকে স্পষ্টত জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, সুস্থ ও স্বাভাবিক মানুষের মাস্কের প্রয়োজন নেই, যদি কোনও ব্যক্তি অসুস্থ হন, তাহলে তাঁর ক্ষেত্রে মাস্ক নেওয়ার দরকার আছে।
করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে দিন দিন। প্রত্যেক দেশে করোনার জ্বালায়, গোটা দেশে মৃত্যুমুখী বহু মানুষ। ভারতে ৩১ জন আক্রান্ত হয়েছেন। এই সংখ্যা বেড়ে যাওয়ার আতঙ্কে রয়েছেন মানুষ। বিপুল পরিমানে বাড়ছে স্যানিটাইজার, মাস্ক, এর চাহিদা। মহারাষ্ট্রের খাদ্য ও ড্রাগ মন্ত্রক থেকে জানানো হয়েছে, বাড়ন্ত করোনা ভাইরাসের ফলে আতঙ্কিত পরিস্থিতিতে সবচেয়ে বেশি চাহিদা দেখা দিচ্ছে N95 রেস্পিরেটরের। যা এই মুহূর্তে দ্রুত নিঃশেষ হওয়ায় চলছে কালোবাজারি, আর এই কালোবাজারি বন্ধ করতে এই বিশেষ মাস্ক কিনতে হলে দেখাতে হবে প্রেসক্রিপশন। এই মুহূর্তে N95 রেস্পিরেটর তাই নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
আরও পড়ুন : কলকাতার তাপমাত্রা বাড়লেই কমতে পারে করোনার প্রভাব, বলছেন চিকিৎসকরা
প্রেসক্রিপশন না দেখালে দেওয়া হবে না এই বিশেষ মাস্ক। দিল্লিতেও বিভিন্ন উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে কালোবাজারি বন্ধ করতে।
সিল করা হয়েছে আগ্রা জেলার তিনটি মেডিক্যাল স্টোর, হঠাৎ মাস্কের দাম বেড়ে যাওয়ায় সমস্যার মুখোমুখি সাধারণ মানুষ। যদিওবা ওষুধের দোকানে মাস্ক পাওয়া গেলেও কিন্তু তাও বিক্রি হচ্ছে অনেক বেশি দামে , তাই কিনতে বাধ্য হচ্ছেন সাধারণ মানুষ।