গত ২৪শে মার্চ থেকে দেশে চলছে লক ডাউন। করোনার প্রকোপের ফলে গত ১৪ই এপ্রিল প্রধানমন্ত্রী দ্বিতীয় দফার লক ডাউন ঘোষণা করেন। যার মেয়াদকাল আগামী ৩রা মে পর্যন্ত। কিন্তু এই লক ডাউন ৩রা মে উঠবে কিনা তা নিয়ে তৈরি হয়েছে ঘোর অনিশ্চয়তা। আর এই লক ডাউনের ফলে চরম ক্ষতির মুখে পড়েছে বিমান সংস্থাগুলি। লক ডাউনের জেরে সমস্ত রকম বিমান চলাচল পরিষেবা বন্ধ রয়েছে। আর এর মধ্যেই স্পাইসজেট বিমান কর্তৃপক্ষ ঘোষণা করেছে সেই সংস্থার কর্মীদের এপ্রিল ও মে মাসের বেতন তাঁরা দিতে পারবে না।
যদিও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী বিমান সংস্থাগুলিকে অনুরোধ করেছিলেন যাতে কর্মীদের বেতন দেওয়া হয়। বিভিন্ন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীরাও একই অনুরোধ করেন। কিন্তু এরই মাঝে স্পাইসজেট জানিয়ে দিল তাঁরা আংশিক কর্মীর বেতন দিতে পারবে না। তবে যারা কার্গো বা অন্য বিমান চালিয়েছেন তাঁদের বেতন দেওয়া হবে ঘন্টার হিসেবে। যার ফলে করোনার জেরে লক ডাউনে চরম ক্ষতির মুখে বিমান সংস্থা গুলি।
জানা গিয়েছে, স্পাইস জেট বিমান সংস্থায় ৫টি কার্গো বিমান চলছে। সেইসব পাইলটদের কত ঘন্টা তাঁরা বিমান চালিয়েছেন তা হিসেব করে বেতন দিয়ে দেওয়া হবে। বন্ধ রয়েছে সমস্ত দেশীয় ও আন্তর্জাতিক বিমান চলাচল। তার ফলে চরম অর্থনৈতিক ক্ষতির ধাক্কা গিয়ে পড়েছে বিমান সংস্থা গুলির উপর। তবে ইন্ডিগোর মতো কয়েকটি সংস্থা এখনই এই পথে হাঁটতে নারাজ।
গত ২৪শে মার্চ থেকে দেশে চলছে লক ডাউন। করোনার প্রকোপের ফলে গত ১৪ই এপ্রিল প্রধানমন্ত্রী দ্বিতীয় দফার লক ডাউন ঘোষণা করেন। যার মেয়াদকাল আগামী ৩রা মে পর্যন্ত। কিন্তু এই লক ডাউন ৩রা মে উঠবে কিনা তা নিয়ে তৈরি হয়েছে ঘোর অনিশ্চয়তা। আর এই লক ডাউনের ফলে চরম ক্ষতির মুখে পড়েছে বিমান সংস্থাগুলি। লক ডাউনের জেরে সমস্ত রকম বিমান চলাচল পরিষেবা বন্ধ রয়েছে। আর এর মধ্যেই স্পাইসজেট বিমান কর্তৃপক্ষ ঘোষণা করেছে সেই সংস্থার কর্মীদের এপ্রিল ও মে মাসের বেতন তাঁরা দিতে পারবে না।
যদিও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী বিমান সংস্থাগুলিকে অনুরোধ করেছিলেন যাতে কর্মীদের বেতন দেওয়া হয়। বিভিন্ন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীরাও একই অনুরোধ করেন। কিন্তু এরই মাঝে স্পাইসজেট জানিয়ে দিল তাঁরা আংশিক কর্মীর বেতন দিতে পারবে না। তবে যারা কার্গো বা অন্য বিমান চালিয়েছেন তাঁদের বেতন দেওয়া হবে ঘন্টার হিসেবে। যার ফলে করোনার জেরে লক ডাউনে চরম ক্ষতির মুখে বিমান সংস্থা গুলি।
জানা গিয়েছে, স্পাইস জেট বিমান সংস্থায় ৫টি কার্গো বিমান চলছে। সেইসব পাইলটদের কত ঘন্টা তাঁরা বিমান চালিয়েছেন তা হিসেব করে বেতন দিয়ে দেওয়া হবে। বন্ধ রয়েছে সমস্ত দেশীয় ও আন্তর্জাতিক বিমান চলাচল। তার ফলে চরম অর্থনৈতিক ক্ষতির ধাক্কা গিয়ে পড়েছে বিমান সংস্থা গুলির উপর। তবে ইন্ডিগোর মতো কয়েকটি সংস্থা এখনই এই পথে হাঁটতে নারাজ।