Trending

Video

Shorts

whatsapp [#128] Created with Sketch.

Join

Follow

করোনা প্রতিষেধক নিয়ে তৈরি ধোঁয়াশা, বিজ্ঞপ্তি জারি করেও মুছে দিল বিজ্ঞান মন্ত্রক

ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অব মেডিকেল রিসার্চ’র তরফ থেকে স্বাধীনতা দিবসের প্রাক্কালে ভারতীয় বিজ্ঞানীদের তৈরি করোনা প্রতিষেধক চালু করার সময়সীমা বেঁধে দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু তার ঠিক পরেই কেন্দ্রীয় বিজ্ঞানমন্ত্রক একটি বিজ্ঞপ্তি জারি…

Avatar

ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অব মেডিকেল রিসার্চ’র তরফ থেকে স্বাধীনতা দিবসের প্রাক্কালে ভারতীয় বিজ্ঞানীদের তৈরি করোনা প্রতিষেধক চালু করার সময়সীমা বেঁধে দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু তার ঠিক পরেই কেন্দ্রীয় বিজ্ঞানমন্ত্রক একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করে জানিয়েছিল ২০২১ সালের আগে এই টিকা বাজারে আনা সম্ভব নয়। তবে বিজ্ঞপ্তিটি প্রকাশের কিছুক্ষণ পরেই সেটি সরিয়ে নেওয়া হয়।

জানা গিয়েছে, বিজ্ঞান মন্ত্রকের জারি করা প্রথম প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছিল, “২০২১ সালের আগে ৬ টি ভারতীয় সংস্থার তৈরি করোনা টিকার কোনোটিই সাধারণ মানুষের শরীরে ব্যবহারের জন্য প্রস্তুত হওয়ার সম্ভাবনা নেই।” যদিও সাধারণ মানুষের মনে ধোঁয়াশা সৃষ্টি করে কিছুক্ষণ পরেই সেটি মুছে ফেলা হয়।

সব খবর মোবাইলে পেতে 👉🏻

Join Now

পরে অবশ্য সংশোধিত একটি বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, “সেন্ট্রাল ড্রাগস স্ট্যান্ডার্ড কন্ট্রোল অর্গানাইজেশনের নেতৃত্বে COVAXIN এবং জাইডাস ক্যাডিলার ZyCov-D-এর মতো প্রতিষেধকের হিউম্যান ট্রায়াল করোনাভাইরাসের ‘সমাপ্তি’ চিহ্নিত করেছে। ৬টি ভারতীয় সংস্থা করোনার প্রতিষেধক তৈরির কাজে নিযুক্ত। Unicef-এর হিসাব অনুযায়ী মোট যে পরিমাণ করোনা প্রতিষেধক প্রয়োজন তার ৬০ শতাংশই তৈরি করছে ভারতীয় ফার্মাসিউটিক্যাল সংস্থাগুলি।”

অন্যদিকে ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অব মেডিকেল রিসার্চের তরফে জানানো হয়েছে যে, প্রতিষেধক তৈরির ক্ষেত্রে কোনও রকম ঝুঁকি নেওয়া হচ্ছে না। সব রকম নিয়ম মেনে তবেই এগোচ্ছে সংস্থাগুলি। প্রতিষেধক তৈরীর প্রথম দুটি পর্যায়ে নিরাপত্তা এবং তৃতীয় পর্যায়ে কার্যকারিতা দেখে থাকেন বিজ্ঞানীরা। এক একটি পর্যায়ে অন্তত দুই-তিন মাস বা তার বেশি সময়ও লাগতে পারে। তবে বিজ্ঞান মন্ত্রকের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের পর তার সংশোধন, প্রতিষেধক নিয়ে অনিশ্চয়তা তৈরি করেছে সাধারণ মানুষের মনে।

About Author