শ্রেয়া চ্যাটার্জি – শুধুমাত্র মনের জোর আর কঠিন পরিশ্রমকে সঙ্গী করে জীবন যুদ্ধে জয় হয়েছেন পেশায় মুচি বাবার এক কন্যা। দ্বাদশ শ্রেণীতে তার প্রাপ্ত নম্বর ৯৭%। সংসারে রয়েছে ৮ জন সদস্য। মধ্যপ্রদেশের শেরপুরে হরিজন বস্তিতে মাত্র দুটো কামরায় থাকা হয় ৬ জন ভাই-বোনসহ ৮ জন সদস্য। এই ঘরে বসেই সে অসাধারণ নম্বর করেছে। স্বপ্ন দেখেছে চিকিৎসক হওয়ার।
১৭ বছরের মধু আর্যের চোখে মুখে এখন শুধুই স্বপ্ন। কানহাইয়ালাল, যিনি মধুর পিতা, পেশায় একজন মুচি। স্থানীয় এক বাসস্ট্যান্ডের ফুটপাতে বসে সমস্ত মানুষের পায়ের জুতো সেলাই করেই তার দিন গুজরান হয়। তারই মেয়ে ৫০০-র মধ্যে পেয়েছে ৪৮৫, বিজ্ঞান বিভাগে।
मध्य प्रदेश: श्योपुर में सड़क किनारे जूते बेचने वाले की बेटी मधु आर्य ने हायर सेकेंडरी स्कूल सर्टिफिकेट परीक्षा में 97% और स्ट्रीम की मेरिट सूची में 3 स्थान प्राप्त किया है।उसकी मां ने कहा,”हम बहुत खुश हैं, हमने उसे बड़ी मुश्किल से पढ़ाया और उसने भी पूरी रात बहुत कड़ी मेहनत की।” pic.twitter.com/OPsXJ09Cir
— ANI_HindiNews (@AHindinews) July 28, 2020
প্রতিদিন সকাল বেলা ৪টের সময় ঘুম থেকে উঠে সারা দিনে প্রায় ৮ থেকে ১০ ঘন্টা পড়াশোনা করতেন মধু। শুধুমাত্র সে এখন চায় তার চিকিৎসক হওয়ার স্বপ্ন যেন পূরণ হয়, আর এর জন্য তিনি সরকারি সাহায্য চেয়েছেন। দিনরাত এক করে ডাক্তারি প্রবেশিকা পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতিও নিচ্ছেন মধু। তবে আশার আলো তার, আর্জি চোখে পড়েছে মধ্যপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী শিবরাজ সিং চৌহান এর। তিনি তাকে টুইট করে জানিয়েছেন, সরকার সব রকম ভাবে তার পাশে থাকবে। খুব সহজেই যাতে তার স্বপ্ন পূরণ হয়, সেদিকে লক্ষ্য রাখবে সরকার।