সুশান্ত নেশা করেন। এরপর উঠে এলো আরও চাঞ্চল্যকর তথ্য। সিবিআই এর জেরায়, সুশান্তের রাঁধুনি সুশান্তের নেশা করার ব্যাপারটি সামনে আনেন। এরপর রহস্য আরও ঘনীভূত হয়। ফের তলব করা হতে পারে রিয়া চক্রবর্তীকে এবং তাঁর বাবাকে।
সম্প্রতি, সুশান্ত-রিয়ার এক বন্ধু যিনি নাম প্রকাশ্যে অনিচ্ছুক, তিনি সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমে একটি সাক্ষাৎকারে জানান যে সুশান্তকে ওষুধ দিতো রিয়া এবং রিয়ার বাবা এই ব্যাপারে রিয়াকে সাজেস্ট করতেন। ইন্দ্রজিৎ চক্রবর্তীর পরামর্শেই রিয়া ওষুধ দিতেন সুশান্তকে এবং রিয়ার বাবাই সেই ওষুধ সরবরাহ করতেন।
সেই বন্ধুটি নিজেও কয়েকবার রিয়াকে ওষুধ দিতে দেখেছেন এবং তাঁর বাবাকে দিয়ে ভারী এন্টিবায়োটিক ওষুধ আনতে দেখেছেন। এছাড়াও, সুশান্তের মনে প্যারানরম্যাল একটিভিটি প্রসঙ্গে নানান আজগুবি ধারণা ঢেলেছিলেন রিয়া চক্রবর্তী, এমনটাই জানান ওই বন্ধুটি।
রিয়া কার্যত তাঁর বাবা ইন্দ্রজিৎ চক্রবর্তী ও সুগার ড্যাডি মহেশ ভাটের নির্দেশমতো সব কাজ করতেন বলে জানিয়েছেন ওই বন্ধুটি.. এমনকি ভৌতিক কার্যকলাপের জন্য সুশান্ত ও রিয়া আগের ফ্ল্যাট ছেড়ে দেয়। যদিও এই ব্যাপারটি একেবারেই সত্য নয় বলে জানান বন্ধুটি। একবার অতিপ্রাকৃতিক বিষয় নিয়ে বিবাদ বাধে সুশান্তের সঙ্গে তাঁর নিজের, তাই এই পুরো ব্যাপারটি পরিকল্পিত খুন বলে ধারণা করছেন সুশান্ত-রিয়ার বন্ধু নিজে।