একদিকে যখন শাহের ভ্রমণকে নিয়ে রাজনৈতিক মহলে জল্পনা তুঙ্গে। সেই সময় বহরমপুরে বসে হুঁশিয়ারি দিতে দেখা গেল কংগ্রেস সভাপতি অধীর রজ্ঞন চৌধুরীকে। এইদিন তিনি বলেন, “এ সব তো কিছুই নয়। বিদ্রোহ যাবে অনেক দূরে যাবে। আগামী দিনে তৃণমূল মানে দিদির দল বাংলায় থাকবেনা”।
তিনি আরও বলেন, বঙ্গে তৃণমূলের যে শক্তি বৃদ্ধি তার পিছনে শুভেন্দুবাবুর ভূমিকা উল্লেখযোগ্য। তার প্রতি আস্থা রয়েছে নন্দীগ্রামের মানুষের। আর সিঙ্গুর ও নন্দীগ্রাম একটি বড়ো ফ্যাক্টর ছিল তৃণমূলের উত্থানের পিছনে। আর সেখানেই ভূমিকা ছিল শুভেন্দু অধিকারীর। সেখানে অভিশেক বন্দ্যোপাধ্যায় ছিলেন না।
তিনি বলেন যে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় শুভেন্দুকে বাদ দিয়ে ফেলতে চাইছেন ভাইপো অভিশেককে প্রমোট করার জন্য। তাকে হারানোর জন্যই তাকে মুর্শিদাবাদে নিয়োগ করেছিল তৃণমূল সরকার। এরই সাথে তাকে বলতে দেখা গিয়েছে বিভিন্ন রাজনৈতিক চক্রান্ত সম্পর্কে। তার বক্তব্য,”মুর্শিদাবাদে এসে সাম্প্রদায়িক রাজনীতির মাধ্যমে কংগ্রেসকে দূর্বল করতে চেয়েছিলেন শুভেন্দু। কিন্তু আজ তারা বুঝছেন যে দিদি আসলে কি? ”
এর পরই তিনি হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন,” বঙ্গে বিদ্রোহ হবেই। আর তার ফলেই দিদির পার্টি থাকবেনা আর বাংলায়”।