করোনাভাইরাস এর দরুন লকডাউন চলাকালীন সময়ে থেকে সনু সুদ একেবারে সকলের মাসিহা হয়ে উঠেছেন। বহু পরিযায়ী শ্রমিককে তিনি একাধিকবার সাহায্য করেছেন। শুধু তাই নয়, লকডাউন এ বহু কর্মহারা মানুষকে সাহায্য করেছে নতুনভাবে জীবন শুরু করতে।এছাড়াও আম্ফান ঝড়ের ক্ষতিগ্রস্ত জলপাইগুড়ির অসহায় মহিলাকে নতুন করে বাড়ি তৈরি করে দিয়েছিলেন সনু সুদ। আর এবারে ১ বছরের ছোট্ট আহমেদের জীবনে নতুন করে পুনরায় আলো জ্বালাতে আগমন ঘটল সনু সুদ এর।
আজকে গোটা দেশ সনু সুদ কে একেবারে ভগবানের মতো ভক্তি করছে। অনেকের কাছে তিনি একেবারে ভগবান হয়ে উঠেছেন। বিহারে তার একটি বিশাল মূর্তি তৈরি করা হয়েছে। তেলেঙ্গানার সিদ্দিপেট জেলায় দুব্বা টান্ডা গ্রামে তার একটি মূর্তি স্থাপন করা হয়েছে। এছাড়াও তৈরি করা হয়েছে মন্দির। দরিদ্রদের পাশে দাঁড়াতে নিজের সম্পত্তি বন্ধক রেখেছেন সনু সুদ। আর এবারে তিনি একজন শিশুর সাহায্যের জন্য এগিয়ে এলেন।
শিশুটির নাম আহমেদ এবং তার ফুসফুসে একটি ফুটো রয়েছে বলে জানা গিয়েছে। আহমেদের ফুসফুসের চিকিৎসার খরচ কিন্তু বিশাল। এত পরিমান টাকা কোথা থেকে আসবে সেই নিয়ে আহমেদের মা এবং বাবা অত্যন্ত চিন্তার মধ্যে ছিলেন। তখনই তাদের সাহায্য করতে একেবারে ভগবানের মতো আবির্ভাব হলো সনু সুদ এর।
আহমেদের হার্টের চিকিৎসা শুরু করে দেওয়ার সমস্ত টাকা দিলেন সনু সুদ। ৪ এপ্রিল থেকে এই চিকিৎসা শুরু হয়ে গিয়েছে। তবে শুধুমাত্র আহমেদ প্রথম নয়, এর আগেও ১ বছরের একটি কন্যা সন্তানের হার্ট অপারেশনের সমস্ত আর্থিক খরচ বহন করেছিলেন সনু সুদ।