ব্লাউজের ফাঁক দিয়ে বেরিয়ে আসছে বক্ষযুগল, রিম্পি-পর্ণার রান্নায় মুগ্ধ নেটবাসী
বাঙালি মানেই খাদ্যরসিক। বাঙালির অনেক পুরাতন সুস্বাদু খাবার আছে যা আজ কাজের চাপে হারাতে বসেছে। তবে নেটদুনিয়ার মাধ্যমে আবার সেই খাবার গুলি ফিরে আসছে গ্রাম বাংলার পুরাতন সুস্বাদু ডিস গুলি। গ্রামের অনেক বয়স্ক রাঁধুনি সহজ উপায়ে রান্না শেখান।
‘ইউনিক ভিলেজ ফুড’ এটি একটি নতুন ইউটিউব চ্যানেল। এই চ্যানেলের বয়স মাত্র ৫ তবে খুব স্বল্প সময়ে জনপ্রিয়তার শিখরে পৌছে গিয়েছে। এই ইউটিউব চ্যানেলের নাম আজ আমি আপনি সক্কলেই জানে। তবে এখানে কোনো বয়স্ক নয় দুই যুবতী বাঙালি পদ রান্না করেন। আপাতত পাঁচটি পদ রান্না করেছেন দুই বঙ্গতনয়া রিম্পি আর পর্ণা। এই চ্যানেলে দেখানো হয়েছে, দুই কন্যার সঙ্গে জড়িয়ে আছে নিখাদ বাঙালিয়ানা।
বাংলার হারিয়ে যাওয়া কিছু রেসিপি সোশ্যাল মিডিয়ার মতো প্ল্যাটফর্মে তুলে ধরছেন দুজন রাঁধুনি। এই চ্যানেলের প্রথম রান্না ছিল টমোটোর চাটনি। এই চ্যানেলের প্রথম রান্নার ডিশ আপলোড হয়েছিল ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে। এই চ্যানেলের আরো এক অভিনবত্ব আছে, এরা বাড়িতে কোনো চার দেওয়ালে নয় বরং গ্রামের রাস্তাতে গাছপালায় ঘেরা উঠোনে মাটিতে গ্যাসের ওভেন বসিয়ে আবার কখনও উনুনে রান্না করছিলেন দুই রাঁধুনি।
এই কমাসে পাঁচটি বাঙালি পদ রান্না করা হয়েছে।
টমেটোর চাটনি দিয়ে শুরু এরপর ডিম কষা, মিষ্টি কুমরার ভার্তা,বেগুন ভর্তা, আর আলু পোস্ত রেঁধে তাক লাগিয়ে দিয়েছিলেন। আর এতেই মন জয় করে ফেলছেন লক্ষ লক্ষ মানুষের। পর্ণার চাটনির ভিডিয়োর প্রথম ভিউজ হয়েছিল ১০ লক্ষ। শেষ ভিডিও ছিল রিম্পির সুস্বাদু আলু পোস্ত। ইতিমধ্যে এই ভিডিও দেখেছিলেন ১২ লাখ মানুষ।এই ‘ইউনিক ভিলেজ ফুড’ চ্যানেলকে ফলো করেন প্রায় ৭৪ হাজার মানুষ।
তবে এই চ্যানেলের ভিউজ সংখ্যা বেশির ভাগ পুরুষ। অনেকে মনে করেন এত তাড়াতাড়ি এই চ্যানেলের ভিউজ সংখ্যা বেড়েছে রান্নার জন্য নয়। বরং এর পিছনে অন্য কারণ। এই চ্যানেলের রেসিপি নেট নাগরিকরা দেখেন রিম্পি আর পর্ণার খোলামেলা পোশাকের জন্য। দুজন বঙ্গতনয়া রান্নার জন্য শাড়ি পড়লেও এদের দুজনের সাজ পুরোপুরি আধুনিক। দুজনে যে শাড়ি পড়েন তবে তাঁদের ব্লাউজ হয় বেশ খোলামেলা। যা থেকে চোখে পড়ে সেই দুই রাঁধুনীর শরীরের বেশ ক’টি খাঁজ। কিছু পুরুষ অপেক্ষা করেন এই দুই সুন্দরীর রান্না দেখার জন্য। এখন অনেকে অপেক্ষা করছেন পরের রান্না দেখার জন্য।