সবাই ভুলে যাবে রয়্যাল এনফিল্ড, খুব কম দামের মধ্যেই JAVA নিয়ে এল নতুন JAVA 42
আপনারা ব্যাংক লোন ব্যবহার করে মাত্র ২১,০০০ টাকা ডাউনপেমেন্ট করেই বাড়ি নিয়ে যেতে পারবেন আপনার সাধের জাভা
তাদের আকর্ষক ডিজাইনের জন্য ক্রুজার বাইক এর সেগমেন্টে সবথেকে জনপ্রিয় কোম্পানি হয়ে উঠেছে জাভা। এই কোম্পানির বাইক এর মধ্যে এই মুহূর্তে সবথেকে জনপ্রিয় যে বাইকটি রয়েছে সেটা হল জাভা ৪২। রয়েল এনফিল্ড এর একটি অন্যতম প্রতিদ্বন্দ্বী হল এই কোম্পানিটি। রয়েল এনফিল্ড এর বাইকে খুব একটা বেশি মাইলেজ পাওয়া যায় না। কিন্তু জাভার দমদার ইঞ্জিন হওয়া সত্বেও এই বাইকে আপনারা পেয়ে যাবেন দুর্দান্ত মাইলেজ এবং গ্রাহকদের জন্য দেওয়া হয়ে থাকে একাধিক আকর্ষণীয় অফার। ভারতীয় বাজারে ১,৮৭,৩৫৭ টাকার এক্স শোরুম স্টার্টিং প্রাইস থেকে এই বাইক শুরু হচ্ছে। যদি আপনারা অন রোড প্রাইস জানতে চান তাহলে আপনার এলাকার নির্দিষ্ট আর টি আই এর সঙ্গে যোগাযোগ করতে হবে। তবে সাধারণত এই বাইকের অন রোড প্রাইস ২ লাখ ১০ হাজার টাকার কাছাকাছি থাকে।
জাভা কোম্পানির ডাবল ডিস্ক ভেরিয়েন্ট যদি আপনি কিনতে চান তাহলে আপনাকে ব্যাংক থেকে ১,৯১,৫৩৪ টাকার ঋণ আপনি গ্রহণ করতে পারবেন। এই লোন পেয়ে যাওয়ার পরে আপনি যদি নুন্যতম ২১,০০০ টাকার ডাউনপেমেন্ট করেন তাহলে এই দুর্দান্ত ক্রুজার বাইক খুবই সস্তার মধ্যে আপনারা কিনে ফেলতে পারবেন। কোম্পানির সঙ্গে যুক্ত থাকা কোন ব্যাংকের থেকে যদি আপনি ঋণ গ্রহণ করেন তাহলে আপনাকে প্রতিমাসে ইএমআই দিতে হবে ৫,৮২৭ টাকা। জাভার এই ডাবল ডিস্ক ভেরিয়েন্ট যদি আপনি কিনতে চান তাহলে ব্যাংক দ্বারা উপলব্ধ লোন আপনাকে ৩৬ মাসের মধ্যে শোধ করে দিতে হবে। এই ঋণের উপর সুদের হার থাকবে ৯.৭ শতাংশ প্রতি বছরে।
জাভার এই ডাবল ডিস্ক ভেরিয়েন্ট ক্রুজার মোটরবাইকে আপনারা পেয়ে যাবেন সিঙ্গেল সিলিন্ডার ২৯৩ সিসি ইঞ্জিন। কোম্পানির দ্বারা প্রবাহিত করা এই ইঞ্জিনে আপনারা লিকুইড কুলিং টেকনিক পেয়ে যাবেন। এই ইঞ্জিনের সর্বাধিক ক্ষমতা ২৭.৩৩ পিএস এবং সাথেই এই ইঞ্জিন সর্বাধিক ২৭.০২ ন্যানোমিটার টর্ক জেনারেট করতে পারে।
কোম্পানির তরফ থেকে এই ইঞ্জিনে ৬ স্পিড গিয়ারবক্স দেওয়া হয়েছে। এই বাইকের সামনে এবং পিছনে দুটি দিকের চাকায় ডিস্ক ব্রেক কম্বিনেশন দেওয়া হয়েছে। এই বাইকে ডুয়েল চ্যানেল অ্যান্টিলক ব্রেকিং সিস্টেম দেওয়া হয়েছে। এই বাইক ৩৪.০৫ কিলোমিটার প্রতি লিটার মাইলেজ দিতে পারে এবং এই বাইকে ARAI সার্টিফিকেশন রয়েছে।