মাত্র ৫০০০ টাকা বিনিয়োগ করে শুরু করুন এই ব্যবসা, কামাই হবে প্রতিমাসে প্রায় এক লক্ষ টাকা
এই ব্যবসায় ভারত সরকারের তরফ থেকেও সাহায্য করা হচ্ছে
আজকের দিনে দাঁড়িয়ে সকলেই কোনো না কোন একটা নতুন ব্যবসা করার পরিকল্পনা গ্রহণ করে ফেলেছেন। বিশেষত যুবদের মধ্যে এই ব্যবসা করার প্রবণতা সবথেকে বেশি। তবে ভালো ব্যবসার আইডিয়া না থাকার কারণে অনেকে আবার এই ব্যবসা করা থেকে পিছিয়ে যান। তবে এই মুহূর্তে আপনার যদি ব্যবসা করার ইচ্ছে হয় এবং টাকা রোজগার করার ইচ্ছে হয়, তাহলে আপনার জন্য রয়েছে একটা দারুন বিজনেস আইডিয়া যার মাধ্যমে আপনি মাসে একটা মোটা টাকা রোজগার করতে পারবেন। এই ব্যবসাটি মূলত মাটির ভাড় বানানোর ব্যবসা। এই ধরনের ভাঁড় সব জায়গাতে অত্যন্ত প্রয়োজন হয়। শপিংমলে স্পেশাল চা খাওয়া হোক, অথবা বিভিন্ন টি স্টলে চা খাওয়া, এমন কি মিষ্টি নেবার জন্য, লস্যির জন্য, সব জায়গাতে এই ধরনের মাটির পাত্রের প্রয়োজন হয়। সকলেই এই ধরনের মাটির পাত্র ব্যবহার করতে চান যাতে তাদের কাস্টমারের দিক থেকে কোন কমতি না আসে।
তবে এই মুহূর্তে এই ব্যবসা আরো বেশি প্রফিটেবল হয়ে উঠেছে কারণ সরকারের তরফ থেকে এই ব্যবসায় মূলধন যোগানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। ২০২০ সালে এই ধরনের ব্যবসার ক্ষেত্রে কুড়ি হাজারের মতো ইলেকট্রিক চাক বিতরণ করা হয়েছিল ভারত সরকারের তরফ থেকে। এই ধরনের মাটির পাত্রকে ভারত সরকার বেশ ভালো দামে বিক্রি করে থাকে। ভারত সরকারের তরফ থেকে এই সমস্ত জিনিস বেশ উচ্চ দামে বিক্রি করা হয় এবং ভারতের সড়ক পরিবহন মন্ত্রী নীতিন গদকরিও এই ব্যবসাটি আরো উৎসাহ দেবার চেষ্টা করে থাকেন। তিনি সবসময় চেষ্টা করেন যেন মাটির পাত্রের ব্যবহার বেশি হোক কাগজ এবং প্লাস্টিকের কাপ বন্ধ হোক।
চায়ের এই ধরনের বিশেষ ভাঁড়স্বাস্থ্যের দিক থেকে অত্যন্ত সুরক্ষিত এবং পরিবেশের দিক থেকেও খুব ভালো হিসেবে বিচার করা হয়। চায়ের এই ধরনের মাটির পাত্রের দাম ১০০ পিসে ৫০ টাকা, দুধ এবং লস্যির জন্য দাম প্রতি ১০০ পিস ১৫০ টাকা এবং গ্লাসের দাম প্রতি ১০০ পিস ১০০ টাকা।