কাশ্মীর ইস্যুকে কেন্দ্র করে ভারত পাক সংঘাতের পরিবেশ থেকে বেরিয়ে আসার কোনরকম মনোভাব প্রকাশ করলো না ইসলামাবাদ। সম্প্রতি আমেরিকা সফরের জন্য পাকিস্তানের আকাশপথ ব্যবহারের অনুমতি চেয়েছিল নয়াদিল্লি। তবে কোন ইতিবাচক সাড়া মেলেনি পাকিস্তানের পক্ষ থেকে।
পরে ভারতীয় দূতাবাসের অনুরোধ খারিজ করে সে দেশের বিদেশমন্ত্রী শাহ মেহমুদ কুরেশি জানান, ‘ভারতীয় দূতাবাসকে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে নরেন্দ্র মোদীর বিমান পাকিস্তানের আকাশপথ দিয়ে যেতে পারবে না।’
সব খবর মোবাইলে পেতে 👉🏻
Join Nowএমন ঘটনা অবশ্য এই প্রথম ঘটলো এমনটা নয়, এর আগেও ভারতের রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দের বিমানকে আকাশপথ ব্যবহারের অনুমতি দেয়নি ইসলামাবাদ।
জম্মু-কাশ্মীরের উত্তপ্ত পরিস্থিতির পরিপ্রেক্ষিতেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছিলেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান।
গত ফেব্রুয়ারি মাসে বালাকোটের জঙ্গিঘাঁটিতে ভারতীয় বায়ুসেনার হামলার পর আকাশপথে ভারতীয় বিমান চলাচল সম্পূর্ণ বন্ধ করে দিয়েছিল পাকিস্তান।
কাশ্মীর থেকে ৩৭০ ধারা প্রত্যাহারের পর আবার নতুন করে ভারত-পাক সম্পর্কে অবনতি ঘটেছে। আংশিক বিমান চলাচল চালু রাখলেও বারবার অসহযোগিতার অভিযোগ উঠেছে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে।