Aadhar Card News: আধার কার্ড সংক্রান্ত বড় খবর সামনে এসেছে, জানলে অবাক হবেন
বর্তমানে আধার কার্ড অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি নথি। যেকোনো গুরুত্বপূর্ণ কাজের ক্ষেত্রে আধার কার্ড প্রয়োজন হয়। ব্যাঙ্কের অ্যাকাউন্ট খোলা থেকে শুরু করে যেকোন পরিচয়পত্র দেখানোর ক্ষেত্রেও আধার কার্ড একটি প্রয়োজনীয় নথি। এই মুহূর্তে এই নিবন্ধের সূত্র ধরে আধার কার্ড সংক্রান্ত একটি বড় তথ্য সামনে এসেছে, যা শুনলে অবাক হবে একাধিক সাধারণ জনতা। নিম্নে সেই প্রসঙ্গেই বিস্তারিত আলোচনা করা হল।
এখন ইউআইডিএআই ছাড়াও বিএলএ-র মত সংস্থা আধার কার্ড তৈরি করা শুরু করেছে। এই পরিস্থিতিতে দাঁড়িয়ে কত ধরনের আধার কার্ড হয়? সেকথা জানেন না অনেকেই। বলাই ভালো সেই প্রসঙ্গে ধারণা নেই অনেকেরই। এই নিবন্ধে সেই নিয়েই বিস্তারিত আলোচনা করা হল। জেনে নিন, কয় ধরনের আধার কার্ড রয়েছে।
১) চিঠির মাধ্যমে আসা আধার কার্ড- এই ধরনের আধার কার্ড পোস্ট অফিস চিঠির মাধ্যমে পাঠায়। সাধারণ আধার কার্ড। এতে নাম, ঠিকানা, জন্ম তারিখের পাশাপাশি ছবি ও লিঙ্ক সংক্রান্ত তথ্য রয়েছে। আমাদের প্রয়োজনীয় আধার কার্ড কেমন দেখতে হয়, সেকথা অজানা নয় কারোরই।
২) ই-আধার কার্ড-এটি ইউআইডিএআই ওয়েবসাইটে সংরক্ষিত থাকে দীর্ঘদিন। পাসওয়ার্ডের মাধ্যমে এই আধার কার্ড সংরক্ষিত থাকে। এটি ওয়েবসাইট থেকে প্রয়োজনে পিডিএফ আকারে ডাউনলোড করা যায়। এটি নষ্ট হয়ে যাওয়া কিংবা হারিয়ে যাওয়ার ভয় নেই। প্রয়োজনে একাধিকবার ওয়েবসাইটে গিয়ে উপযুক্ত পাসওয়ার্ডের মাধ্যমে আধার কার্ডের ই-কপি ডাউনলোড করা যায়।
৩) এম বেস- এর অর্থ মোবাইলে আধার অ্যাপ থাকা। এটি প্লে-স্টোর থেকে নামাতে হয়। এই এম বেস আধার মোবাইলে কিউআর কোডের আকারে সেভ করে রাখা যাবে। এক্ষেত্রে কিউআর কোড স্ক্যান করে আধার কার্ডের সমস্ত তথ্য পাওয়া সম্ভব হয়। এই কিউআর কোডের একটি স্ক্রিনশট নিয়ে সেটির প্রিন্টআউট বার করেও রেখে দেওয়া যায়।
৪) পিভিসি আধার কার্ড- এটি হুবহু এটিএম কার্ডের মতো দেখতে। এই কার্ডের সামনে ও পেছনে কিউআর কোড প্রিন্ট করা থাকে। এতে নাম, ঠিকানা, ছবি, লিঙ্গ, জন্ম তারিখ সংক্রান্ত সমস্ত তথ্য পাওয়া যায়। ইউআইডিএআই ওয়েবসাইটে এই ধরনের আধার কার্ড ৫০ টাকা দিয়েই বানানো সম্ভব।