২১ বিধানসভার আগে দেশ থেকে নকশালবাদ নির্মূলের জন্য বিশেষভাবে জোর দিচ্ছেন। এই নকশালবাড়ি নির্মূলের জন্য তিনি বেশকিছু সভা করেছেন করেছেন। সেই সমস্ত সভায় নকশালবাদীদের দমন করার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপের ব্লু প্রিন্ট তৈরি করা হয়েছে। কোথা থেকে সমস্যার শুরু এবং কোথায় তা শেষ তা খুঁজে বের করার নির্দেশ দিয়েছেন অমিত শাহ। এবারের টার্গেট পশ্চিমবঙ্গ। তাই নকশাল ইস্যু নিয়ে বর্তমানে বেশ তেতে রয়েছেন অমিত শাহ।
বিহার, ঝাড়খন্ডে মহারাষ্ট্রের সমস্ত নকশাল ঘাঁটি আগামী গ্রীষ্মের মধ্যে দমন করার লক্ষ্য সিআরপিএফ এর। সূত্রের খবর যে সমস্ত আধিকারিকরা এই খাঁটি দমনে পরাস্ত হয়েছেন, অমিত শাহ তাদের ব্যাপারে জানতে চেয়েছেন এই বৈঠকে। পাশাপাশি বেশকিছু বিবৃতি উঠে এসেছে এই নকশালবাদ নিয়ে।
তার মধ্যে একটি বিবৃতি থেকে জানা যাচ্ছে, জনতা আন্দোলন দমনের জন্য পুলিশ বৃহত্তর যুদ্ধ অভিযানে নামার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে। সালুয়া জুডুমের নতুন পথের মত এই প্রচার সংগঠিত করা হচ্ছে। হাজার হাজার কেন্দ্রীয় ও আধাসামরিক বাহিনী প্রেরণ করা হচ্ছে এই কাজের জন্য।
প্রসঙ্গত, ভারতীয় কমিউনিস্ট পার্টির হাত ধরে বিগত ১৯৬৭ সালে পশ্চিমবঙ্গের নকশালবাড়ি থেকে নকশাল আন্দোলন শুরু হয়। সরকারের ক্ষমতা ব্যবস্থার বিরুদ্ধে তীব্র ক্ষোভ প্রদর্শনের জন্যই এই আন্দোলন শুরু হয়েছিল।