শৈশব এমনই একটা সময় যেখানে প্রত্যেকে সফর করতে চায়। বিশেষ করে বার্ধক্য যখন ঘিরে ধরে তখন খুব করে মায়ের কথা মনে পড়ে। শুধু মা নয়, গোটা শৈশব তখন খুব কাছের অনুভব হয়। সেরকমই নিজের জীবনের শৈশবের স্মৃতি নিয়ে আবেগে ভাসলেন বলিউডের আইকনিক অভিনেতা ধর্মেন্দ্র (Dharmendra)।
চলতি মাসেই ধর্মেন্দ্রর ছেলে সানি দেওলের ছেলে কর্ণের বিয়ে ছিল। উপস্থিত ছিলেন ধর্মেন্দ্র এবং তার প্রথম পক্ষের স্ত্রী। উপস্থিত ছিলেন না হেমা মালিনী ও তাদের তিন মেয়ে। এই নিয়ে চর্চা চলতে থাকলেও সোশ্যাল মিডিয়ায় ধর্মেন্দ্র ও এষা দুজনেই এই সমালোচনার উত্তর দিয়েছেন। কিন্তু, সেই বিয়েতেই আবেগে ভেসেছেন ধর্মেন্দ্র।
কর্ণের বিয়েতে সময়ের খানিক আগে পৌঁছেছিলেন অনুপম খের (Anupam Kher)। সেখানে গিয়ে তার এক দারুণ অভিজ্ঞতা হয়, যেটা তিনি সোশ্যাল মিডিয়ার পাতায় তুলে ধরেন। এদিন নিজের সোশ্যাল মিডিয়া হ্যান্ডলে একটি ভিডিও পোস্ট করেন অনুপম খের, ক্যাপশনে জানান যে করণের বিয়েতে তাড়াতাড়ি পৌঁছে যাওয়ায় ধর্মেন্দ্রর সঙ্গে আলাদা করে সময় কাটাতে পারেন তিনি। সেই সময়ের কথা ও ভিডিও তিনি পোস্ট করে লেখেন ধরমজি নিজের লেখা নজম (কবিতা)-এর কয়েক পংক্তি গুনগুন করছিলেন, যা আমার আর রাজ বব্বর জির হৃদয় স্পর্শ করে।অনেক অনুরোধের পর এই নজম রেকর্ড করতে রাজি হন ধরমজি। আপনারাও শুনুন। আপনাদেরও নিজের শৈশব, নিজের ঘর ও নিজের মায়ের কথা খুব মনে পড়বে। ধন্যবাদ ধর্মেন্দ্র জি।
ভিডিওতে দেখে বোঝা যাচ্ছে বয়সের ভারে নুয়ে গেছেন সুপারস্টার ধর্মেন্দ্র। চোখে মুখে তার আবেগ। শৈশবের স্মৃতি উস্কে গুনগুন করে ওঠেন নিজের লেখা নজম (কবিতা)-এর কয়েক পংক্তি, যা রীতিমত বাকি অভিনেতাদের আবেগতাড়িত করে তোলে। তাহলে শুনে নিন কবিতা।
हम जब बड़े हो जाते हैं।उम्र में या रुतबे में।तो अपने छोड़े हुए घर की बहुत याद आती है। उस घर की, जहाँ हमने अपना बचपन गुज़ारा होता है। उस दिन मेरे दोस्त सनी देओल के बेटे, करण की शादी में कुछ जल्दी पहुँच गया तो धरम जी के साथ वक़्त गुज़ारने का मौक़ा मिला।धरम जी अपनी लिखी हुई नज़्म… pic.twitter.com/truylYA6Yw
— Anupam Kher (@AnupamPKher) June 27, 2023