Business Idea: বদলে যাবে আপনার গরিবী জীবন, মাত্র ৩ মাসেই আয় হবে লক্ষ লক্ষ টাকা
উত্তরপ্রদেশের হামিরপুর জেলায় কয়েক ডজন গ্রামের কৃষকরা এবার চিনাবাদাম চাষ শুরু করেছেন। কৃষি বিজ্ঞান বিশেষজ্ঞ এবং বিজ্ঞানীরাও চিনাবাদামকে স্বাস্থ্যর জন্য ভালো বলে বিবেচনা করেন, তাই বাজারে প্রচুর চাহিদা রয়েছে। কৃষকরা গ্রামে এই ফসল চাষের পরিধিও বাড়িয়েছে।
হামিরপুর এবং প্রতিবেশী রাজ্যগুলি সহ বুন্দেলখণ্ডের বহু অঞ্চলে লক্ষ লক্ষ কৃষক চিনাবাদাম চাষ করে নিজেদের ভাগ্য উজ্জ্বল করেছেন। প্রতি কেজি একশো বিশ টাকা দরে বিক্রি হওয়া চিনাবাদাম শীতের মরসুমে ঘরে ঘরে খুব উৎসাহের সাথে খাওয়া হয়। একে গরিবের বাদামও বলা হয়।
হামিরপুরের কুড়ারা, সুমেরপুর, মৌদহ, মুসকারা ও রথ এলাকায় ব্যাপক হারে চিনাবাদাম চাষ হয়। এই অঞ্চলের চিনাবাদাম উপর থেকে ক্রিম রঙে প্রদর্শিত হলেও বুন্দেলখণ্ডের মৌরানিপুর ও ঝাঁসির চারপাশে জন্মানো চিনাবাদামের রঙ লাল রঙের।
বিশেষজ্ঞরা বলেন, চিনাবাদাম স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। শীতে এটি খেলে ঠান্ডা লাগে না। শীতের রাতে প্রতিদিন ১০০ গ্রাম চিনাবাদাম খেলে স্বাস্থ্য ভালো থাকে। চিনাবাদাম ক্যালসিয়াম, প্রোটিন, ভিটামিন ই, আয়রন এবং দস্তা সমৃদ্ধ, যাতে একজন ব্যক্তি এই রোগ থেকে নিরাপদ থাকতে পারে। এর ব্যবহার অপুষ্টির মতো রোগ থেকে মুক্তি দেয়।