ভবিষ্যতে আর টাকার অভাব হবে না, অবসরের আগে এই ৩ টি টিপস অনুসরণ করুন – Investment Planning Tips
চাকরি জীবনের শুরু থেকেই অল্প অল্প করে অর্থ সঞ্চয় করে থাকেন সকলেই। ভবিষ্যতের কথা মাথায় রেখেই সঞ্চয় শুরু করেন তারা। নিজের ও পরিবারের ভালো থাকার কথা ভেবেই সঞ্চয় করেন তারা। জীবনের প্রতিটি মোরে পরিশ্রম করার শক্তি একরকম থাকে না। এক্ষেত্রে যদি কেউ আগে থেকেই অল্প অল্প করে সঞ্চয় শুরু করে দেন তবে অবসরের পর জীবন অনেক বেশি শান্তির হয়। সম্প্রতি এই নিবন্ধের সূত্র ধরেই সঞ্চয়ের তিনটি পরামর্শ দেওয়া হবে।
১) স্টক মার্কেট, মিউচুয়াল ফান্ড, যেকোনো ধরনের বীমা পরিকল্পনায় বিনিয়োগ বুদ্ধিমানের কাজ। এক্ষেত্রে বিনিয়োগের পূর্বে আবশ্যিকভাবে অভিজ্ঞ ব্যক্তিদের গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ নিয়ে নেওয়া ভীষণভাবে জরুরি। সঠিক পরামর্শ গ্রহণ করে এবং সঠিক পরিকল্পনা সাথে নিয়েই বিনিয়োগ করা প্রয়োজন।
২) যদি কেউ ২০-২৫ বছর থেকেই বিনিয়োগ শুরু করে দেন তবে অবসরের পর অনেকটাই স্বস্তি পাওয়া যায়। যদি অল্প বয়স থেকে অল্প অল্প করে বিনিয়োগ করা যায় তবে পরবর্তীকালে ভালো রিটার্নের আশা থাকে। তবে আবশ্যিকভাবে পর্যবেক্ষণ করেই সঠিক জায়গায় বিনিয়োগ করে সঞ্চয় করা প্রয়োজন। তবে নিজের জীবনকে চাপে রেখে বিনিয়োগ করার কোন মানেই হয় না।
৩) বীমা পরিকল্পনা বিনিয়োগ করা একটি ভালো কাজ। এটি একটি নিরাপদ বিনিয়োগ পদ্ধতি। বার্ষিক ও জীবন বীমা নিজের আর্থিক শক্তির জন্যই পছন্দ করে থাকেন বেশিরভাগ মানুষ। বিভিন্ন ধরনের স্কিম রয়েছে, যা কোন ব্যক্তির আয়ের হিসাবে তার অবসরের সঞ্চয়ের পরিমাণ নির্ধারণ করে। এই ধরনের স্কিমগুলিতে উচ্চ সুদের হার বর্তমান থাকে। আর এই সুদের হার অল্প বিনিয়োগকেও বড় অঙ্কের আয়ে রূপান্তরিত করতে সক্ষম হয়।