পার্মানেন্ট অ্যাকাউন্ট নম্বর অর্থাৎ প্যান কার্ড সব ধরনের আর্থিক লেনদেনের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ নথি। প্যান কার্ডটি প্রায় প্রতিটি কাজের জন্য আবশ্যক, তবে এটি সবসময় সঙ্গে করে ঘোরাটাও কিন্তু এখন ঝুঁকিপূর্ণ হতে পারে। অনেকেরই আবার এটিকে হারানোর ভয় থাকে। সেইসঙ্গে আরো একটি ভয় কাজ করে, যদি এটা কোনো খারাপ হাতে পড়ে যায় আর অপব্যবহার হয়ে যায় তাহলে কী হবে?
প্যান কার্ড একটি গুরুত্বপূর্ণ নথি যা আয়কর কর্তৃপক্ষকে কোনও ব্যক্তি বা সংস্থার করের দায়বদ্ধতা নির্ধারণের জন্য প্রয়োজনীয় সমস্ত আর্থিক লেনদেনের ট্র্যাক রাখতে সহায়তা করে।
এটি কর ফাঁকির সম্ভাবনা হ্রাস করতে সহায়তা করে। তবে আমাদের কয়েকটি বিষয় মাথায় রাখতে হবে। সামান্য ত্রুটির জন্য একজনকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা দিতে হতে পারে।
এটা মাথায় রাখুন
সাবধানে ১০ ডিজিটের তথ্য পূরণ করা ছাড়াও, একজন ব্যক্তির কেবল একটি প্যান কার্ড থাকা উচিত। কারও দু’টি প্যান কার্ড থাকলে জরিমানা দিতে হতে পারে।

আয়কর বিভাগ আইন অনুযায়ী প্যান কার্ড বাতিল করবে এবং শাস্তি হিসাবে জরিমানাও আরোপ করবে। এছাড়াও, প্যানে কোনও ঝামেলা হলে ব্যাংক অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ করা যেতে পারে। দ্বিতীয় প্যান কার্ড প্রতিষ্ঠিত পদ্ধতি প্যানের ভুয়ো তথ্য দিলে আয়কর দফতর ১০ হাজার টাকা জরিমানা করতে পারে। আয়কর রিটার্ন (আইটিআর) ফর্ম দাখিল করার সময় বা অন্যান্য পরিস্থিতিতে যেখানে প্যান কার্ডের বিশদ প্রবেশ করা দরকার সেখানে এই বিধানটি বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ। তাই আপনার যদি দু’টি প্যান কার্ড থাকে, তাহলে তার মধ্যে একটি অবিলম্বে আয়কর দফতরকে দেওয়া উচিত।
এরজন্য আগে incometaxindia.gov.in আইটি বিভাগের ওয়েবসাইটে যান।
‘রিকোয়েস্ট ফর নিউ প্যান কার্ড/চেঞ্জ’ বা ‘কারেকশন প্যান ডেটা’-তে ক্লিক করুন।
ফর্মটি ডাউনলোড করে পূরণ করে যেকোনো ন্যাশনাল সিকিউরিটিজ ডিপোজিটরি লিমিটেড (এনএসডিএল) অফিসে জমা দিতে হবে।













A$AP Rocky Appears to Confirm Marriage to Rihanna, Calls Himself a ‘Loving Husband’