Business idea: মোদি সরকার দিচ্ছে টাকা, খুলুন সস্তা ওষুধের দোকান, জেনে নিন এই পরিকল্পনা
এই মুহূর্তে মোদি সরকার ভারতের জন ঔষধি কেন্দ্র বৃদ্ধি করার প্রচেষ্টা করছে জোর কদমে
আজকাল একটা বিপুল সংখ্যক যুবক চাকরি করার পরিবর্তে তাদের নিজের ব্যবসা করতে চাইছেন। এতে যেমন কারোর হয়ে খাটতে হয় না তেমনি ভালো উপার্জন করার সুযোগ থাকে। আপনিও যদি নিজের ব্যবসা শুরু করতে চান এবং এর জন্য আপনার কাছে এই মুহূর্তে টাকা না থাকে তাহলে আপনার জন্য আমরা নিয়ে এসেছি একটা দারুণ বিজনেস আইডিয়া যেখানে খুব সহজে কেন্দ্রীয় সরকারের আর্থিক সাহায্য গ্রহণ করে আপনি ব্যবসা শুরু করতে পারেন। এর সাহায্যে আপনি খুব সহজেই প্রায় কোন বিনিয়োগ ছাড়াই অর্থ উপার্জন শুরু করতে পারেন। কেন্দ্রীয় সরকার এই মুহূর্তে জনগণকে জেনেরীক ওষুধের দোকান খুলতে আর্থিক সহায়তা দিচ্ছে। সেই জন্য এবারে কেন্দ্রীয় সরকার একটি নতুন প্রকল্প শুরু করেছে এবং সেই প্রকল্পের মাধ্যমে সবাইকে আর্থিক সাহায্য দিতে শুরু করেছে কেন্দ্র।
প্রকৃতপক্ষে কেন্দ্রীয় সরকার দ্রুত হারে দেশে প্রধানমন্ত্রী জন ঔষধি কেন্দ্রের সংখ্যা বৃদ্ধি করছে। কেন্দ্রীয় সরকার ২০২৪ সালের মার্চ মাসের মধ্যে সারাদেশে জন ঔষধি কেন্দ্রের সংখ্যা দশ হাজারের বেশি করার চেষ্টা করছে। এই সম্পর্কে একটি লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এর উদ্দেশ্য হলো সাধারণ মানুষের কাছে সস্তা দামে ওষুধ পৌঁছে দেওয়া। তবে তার পাশাপাশি নতুন কর্মসংস্থানের সুযোগ করে দিচ্ছে এই জন ঔষধি কেন্দ্র। তার পাশাপাশি প্রধানমন্ত্রী জন ঔষধি কেন্দ্র খোলার জন্য সরকার আর্থিকভাবে সাহায্য করছে সকলকে।
প্রধানমন্ত্রী জন ঔষধি কেন্দ্রীয় যোজনা অধীনে সরকার এসসি,এসটি এবং দিব্যাঙ্গ আবেদনকারীদের অগ্রিম ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত ওষুধ দিয়ে থাকে। দোকান খোলার জন্য আপনাকে এটি খুচরা ওষুধ বিক্রয় করার লাইসেন্স নিতে হবে। তারপরেই আপনি এই ওষুধ কেন্দ্র খুলতে পারেন। তবে সবাই কিন্তু চাইলেই এই জন ঔষধি কেন্দ্র খুলতে পারবেন না। আপনি যদি একজন ফার্মাসিস্ট একজন ডাক্তার কিংবা একজন রেজিস্টার্ড মেডিকেল প্র্যাক্টিশনার হন তাহলেই তিনি জন ঔষধি কেন্দ্র খুলতে পারেন। দ্বিতীয় শ্রেণীর মধ্যে রয়েছে ট্রাস্ট এনজিও এবং বেসরকারি হাসপাতাল। তৃতীয় বিভাগে রাজ্য সরকারের মনোনীত সংস্থাগুলি জনবসতি কেন্দ্র খোলার সুযোগ পেয়ে থাকে। আপনি যদি জন ঔষধি কেন্দ্র খোলেন তাহলে আপনার অবশ্যই বি-ফার্মা কিংবা ডি-ফার্মা ডিগ্রী থাকতে হবে। এর পাশাপাশি আবেদন করার সময় প্রমাণপত্র হিসেবে এর ডিগ্রী জমা দিতে হবে।