সিবিআই সূত্রের খবর, মুম্বাই পুলিশ সুশান্তের দেহের ভিসেরা পরীক্ষার জন্য মূল ৮০ শতাংশই তদন্তের জন্য ব্যবহার করে ফেলেছেন। এর মাত্র কুড়ি শতাংশ অবশিষ্ট রয়েছে আর। যেই কালিনা ল্যাবে সুশান্তের শরীরের পোস্টমর্টেম হয়েছিল তা থেকে মাত্র আর কুড়ি শতাংশ রয়েছে সিবিআই এর হাতে।আপাতত ওই অবশিষ্ট ভিসেরার নমুনা সংরক্ষিত রয়েছে কালিনা ল্যাবেই। তাই সিবিআই-এর কাছে এটা একটা বড় চ্যালেঞ্জ।
কী এই ভিসেরা রিপোর্ট?
ফরেনসিক মেডিসিনে কখনো কখনো ভিসেরা রিপোর্ট করতে হয়। এক্ষেত্রে ডাক্তাররা প্রায় ৫০০ গ্রামের কম লিভার সংরক্ষণ করেন, দুটো কিডনির অর্ধেক। একটি পাত্রে লিভার ও কিডনি। আরেকটি পাত্রে যে প্রিজারভেটিভের ব্যবহার করেন।
এখন প্রশ্ন হচ্ছে, মাত্র ২০ শতাংশ দিয়ে কি আদপে তদন্ত সম্ভব? ভিসেরা রিপোর্ট ছাড়াও ওই ল্যাবে ঘটনাস্থল থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে কিছু ওষুধের পাতা এবং সিগারেটের অবশিষ্টাংশ।
এমস-এর ফরেন্সিক বিশেষজ্ঞের প্রধান সুধীর গুপ্ত এই তদন্তে সিবিআইয়ের সঙ্গে কাজ করছে, ময়নাতদন্তের রিপোর্ট এবং ভিসেরার রিপোর্ট পরীক্ষার পর যদি তারা মনে করে তবে আবারও অভিনেতার ভিসেরার নমুনা পরীক্ষার জন্য পাঠাতে পারে সিবিআই।