দেশজুড়ে করোনার নতুন মিউট্যান্ট স্ট্রেন ব্যাপক পরিমাণে ছড়িয়ে পড়ছে। প্রতিদিন প্রায় ৪ লাখের কাছাকাছি মানুষ এই রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন এবং মৃত্যুহার ক্রমশ ঊর্ধ্বমুখী হচ্ছে। এই পরিস্থিতিতে সমস্ত রাজ্যের তৃতীয় পর্যায়ের ভ্যাক্সিনেশন প্রক্রিয়া চালু হয়ে গেছে। কিন্তু অতিরিক্ত চাহিদার কারণে টিকার ঘাটতি দেখা গেছে দেশজুড়ে। বর্তমানে মাত্র দুটি কোম্পানি ভারতের জন্য ভ্যাকসিন প্রস্তুত করে। একটি হল সেরাম ইনস্টিটিউট ও অন্যটি ভারত বায়োটেক। তারা এখনো অব্দি মাত্র দেশের ৩ শতাংশ মানুষকে ভ্যাকসিন নিতে পেরেছে। তবে কেন্দ্র সরকার আজ অর্থাৎ বৃহস্পতিবার আশার আলো জাগিয়ে ঘোষণা করেছে যে চলতি বছরের আগস্ট মাস থেকে ডিসেম্বর মাসের মধ্যে ২০০ কোটি ভ্যাকসিন ডোজ চলে আসবে।
কেন্দ্র সরকারের তরফ থেকে আজ নীতি আয়োগের চেয়ারম্যান ডঃ ভি কে পল জানিয়েছেন যে আগামী ৫ মাসের মধ্যে ভারতের হাতে এসে যাবে ২১৬ কোটি ভ্যাকসিন ডোজ। তখন দেশের সবাই ভ্যাকসিন পেয়ে যাবে। এই ২১৬ কোটির মধ্যে ৭৫ কোটি কোভিশিল্ড ও ৫৫ কোটি কো ভ্যাক্সিন ডোজ পাওয়া যাবে। এছাড়া বাকি বিদেশ থেকে আনা হবে। ইতিমধ্যেই হু এবং এফডিএ যে সমস্ত ভ্যাকসিনে ছাড়পত্র দিয়েছে সেগুলি আমদানি করা হবে। এখন অনেক রাজ্যে তৃতীয় পর্যায়ের ১৮ বছর ঊর্ধ্বের ভ্যাকসিন দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। আগামী আগস্ট মাস থেকে টিকার জোগাড় হয়ে গেলে আর কোন সমস্যা থাকবে না।
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, চলতি মাসের প্রথম দিনই ভারতে দেড় লাখ রাশিয়ান ভ্যাকসিন স্পুটনিক ভি আনা হয়েছিল। জরুরী ভিত্তিতে আজ DCGI তা ভারতে ব্যবহারে ছাড়পত্র দিয়েছে। আশা করা যায় আগামী সপ্তাহের প্রথম থেকেই বাজারে রাশিয়ান ভ্যাকসিন স্পুটনিক ভি পাওয়া যাবে।














A$AP Rocky Appears to Confirm Marriage to Rihanna, Calls Himself a ‘Loving Husband’