অরূপ মাহাত: বর্তমান বিশ্ব অর্থনীতির দুই প্রভাবশালী দেশের মধ্যে সম্পর্কের শীতলতা কমছে। দুই দেশের রাষ্ট্রপ্রধানেরা আলোচনায় বসার সম্মতি দিয়েছেন। এমন খবরে দৃশ্যতই চাঙ্গা হচ্ছে বিশ্ব অর্থনীতি।
সারা বিশ্বে নিজেদের প্রাধান্য বিস্তার করতে গিয়ে দুই দেশ বারেবারে সংঘাতে জড়িয়েছে। মূলত বিশ্ব অর্থনীতিতে নিজেদের আধিপত্য বিস্তার করাই এই দুই দেশের লক্ষ্য। পশ্চিম ও পূর্ব গোলার্ধের দুই দেশের মধ্যে এ নিয়ে বিতর্ক লেগেই থাকে। কখনো কখনো সেই তিক্ততা এতটাই তীব্র হয়ে ওঠে যে তা কূটনৈতিক সম্পর্কেও প্রভাব ফেলে। তাই দুই দেশের রাষ্ট্রপ্রধানের এই আলোচনায় বসার সিদ্ধান্তে স্বভাবতই খুশি বিশ্ব রাজনীতির কারবারিরা।
মূলত ব্যবসায়িক উদ্দেশ্যেই নিজেদের মধ্যে আলোচনায় বসতে রাজি হয়েছে চিন ও আমেরিকা। বিগত বেশ কয়েক মাস ধরে শুল্ক নিয়ে অর্থনীতির প্রবল শক্তিধর এই দুই দেশের মধ্যে ঠান্ডা লড়াই চলায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বিশ্ব অর্থনীতি। সেই ভুল বুঝতে পেরে চিন আলোচনায় বসার আগ্রহ দেখিয়েছে বলে দাবি করলেন আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তিনি বলেন, ‘চিন আমাকে ফোন করে জানিয়েছে, তারা আলোচনার টেবিলে বসে সব সমস্যার সমাধান করতে চায়। ওরা বুঝতে পেরেছে কীভাবে জীবন চলে।”














Amanda Seyfried Describes Socialism as ‘A Gorgeous Idea’ While Discussing New Film