একেই করোনা সংক্রমণ নিয়ে জর্জরিত ছিল রাজ্যবাসী তার ওপর প্রবল ঘূর্ণিঝড় আমফানের ফলে বিধ্বস্ত হয়েছে রাজ্যের বেশ কিছু জেলা। পরিস্থিতি সামাল দিতে যারা ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন তাদের ধন্যবাদ জানালেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ঘূর্ণিঝড়ের মোকাবিলা করে বর্তমানে পরিস্থিতি অনেকটাই স্বাভাবিক করা গেছে।
এই লড়াইয়ে চিকিৎসক, স্বাস্থ্যকর্মী, পুলিশ-সহ করোনার বিরুদ্ধেও লড়াই করা সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়ে শুক্রবার ট্যুইট করলেন মুখ্যমন্ত্রী। তিনি লিখেছেন, “বাংলার ঐতিহ্য ও অদম্য উৎসাহ নিয়ে আমরা প্রাকৃতিক বিপর্যয় ও বিশ্ব মহামারীর মোকাবিলা করেছি। এর থেকে শিক্ষা নিয়ে নিশ্চিত ভাবেই বাংলা ভবিষ্যতে আরও শক্তিশালী ও ঐক্যবদ্ধ হবে।”
It speaks volumes about the culture & indomitable spirit of the people of Bengal, how we’ve been dealing with the aftermath of the twin crises of a natural disaster & a global pandemic. Bengal will definitely emerge stronger & united out of this. (1/3)
— Mamata Banerjee (@MamataOfficial) June 12, 2020
এর সাথে সাথে করোনা সংক্রমণ রুখতে রাজ্যবাসীকে সাবধান করেছেন তিনি। ‘আমফান’ চলে গেলেও করোনার বিপদ এখনো রয়ে গিয়েছে তাই সে সম্পর্কে সতর্কবার্তা দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। এই সম্পর্কে তিনি লিখেছেন, “অতিরিক্ত ভীড় বাসে উঠবেন না। বেসরকারি সংস্থাগুলি যতটা সম্ভব বাড়ি থেকে কাজ করার চেষ্টা করুন। জরুরি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে যাবেন না এবং সবাই মাস্ক পরুন। নিরাপদ থাকুন। সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখুন এবং পুষ্টির দিকে নজর দিন।”
On GoWB’s behalf, I’d like to thank all the relief workers, police & medical fraternity & civil society org, who’ve been at the forefront tackling the crises. However, we still need to be careful. Please follow social distancing norms & take strict care of your nutrition. (2/3)
— Mamata Banerjee (@MamataOfficial) June 12, 2020
I’d urge you all to avoid overcrowding on buses, request the private sector to operate from home as much as possible & allow relaxation in reporting time. We’ve ensured no one’s marked late in Govt offices. Visit public places only when urgent, always wear masks & stay safe!(3/3)
— Mamata Banerjee (@MamataOfficial) June 12, 2020
অন্যদিকে মুখ্যমন্ত্রী কেন্দ্রের কাছে পরিযায়ী শ্রমিকদের জন্য ১০ হাজার টাকা করে নগদ অর্থসাহায্যের দাবি করেন। তার মতে এই বিপর্যয়ের দিনে পরিযায়ী ও অসংগঠিত শ্রমিকদের নগদ ১০ হাজার টাকা দেওয়ার জন্য পি এম কেয়ার্স এর একটি অংশ ব্যবহার করা যেতে পারে।