ব্যবসা-বানিজ্য ও অর্থনীতি

পুরনো ১০ পয়সার কয়েন বিক্রি করে রোজগার করুন ১২ লক্ষ টাকা, জানুন কীভেব বিক্রি করবেন

১৯৫৭ সাল থেকে ১৯৬৩ সালের মধ্যে তৈরি দশ পয়সার কয়েন এই মুহূর্তে অত্যন্ত ট্রেন্ডিং রয়েছে অন্তরাষ্ট্রীয় বাজারে

Advertisement

অন্তরাষ্ট্রীয় বাজারে এই মুহূর্তে ১০ পয়সার কয়েনের দাম বৃদ্ধি পেতে শুরু করেছে একেবারে হু হু করে। সকলের মধ্যেই এই দশ পয়সার কয়েন নিয়ে এই মুহূর্তে একটা আলাদা উন্মাদনা কাজ করছে। আপনাদের জানিয়ে রাখি, এই ধরনের পুরনো দশ পয়সার কয়েন ব্যবহার করে কিন্তু আপনারা প্রতিদিন প্রায় লক্ষাধিক টাকা রোজগার করতে পারবেন। আপনারা খুবই সহজে এই ধরনের কয়েন বিক্রি করতে পারেন এবং রোজগার করতে পারেন একটা মোটা টাকা। একটা বড় অংকের টাকা আপনারা খুবই সহজে কামিয়ে নিতে পারবেন এই কয়েন বিক্রি করেই। ভারতে এই মুহূর্তে এমন কিছু ওয়েবসাইট রয়েছে যারা এই ধরনের পুরনো কয়েন এবং নোটের ব্যবসা করেন। এই সমস্ত ওয়েবসাইটে যদি আপনারা এই কয়েন বিক্রি করেন তাহলে খুবই সহজে তিন লক্ষ টাকা পর্যন্ত রোজগার করতে পারবেন একসাথে। আপনার কাছে যদি পুরনো চারটি দশ পয়সার কয়েন থাকে তাহলে আপনারা একসাথেই রোজগার করতে পারবেন ১২ লক্ষ টাকা। তবে এই ধরনের কয়েন নিলামের ক্ষেত্রে বেশ কিছু শর্ত রয়েছে যেগুলোর ব্যাপারে আজকে আপনাকে জানাবো আমরা।

১৯৫৭ থেকে ১৯৬৩ সালের মধ্যে জারি করা পুরনো দশ পয়সার কয়েন এই মুহূর্তে অন্তরাষ্ট্রীয় বাজারে অত্যন্ত ট্রেন্ডিং রয়েছে। আপনাদের জানিয়ে রাখি, এই বছরের মধ্যে জারি হওয়া কোন পুরনো ১০ পয়সার কয়েন যদি আপনার কাছে থাকে, তাহলেই কিন্তু আপনারা অনলাইনে এই কয়েন বিক্রি করতে পারবেন। এই কয়েন বিক্রি করতে হলে আপনাকে প্রথমে ইবে ওয়েবসাইটে যেতে হবে এবং সেখানে গিয়ে আপনাকে নিজের কয়েন বিক্রি করতে হবে।

আপনাদের জানিয়ে রাখি, ১৯৫৭ থেকে ১৯৬৩ সালের মধ্যে জারি করা সমস্ত ১০ পয়সার কয়েন তামা এবং নিকেল ধাতু দিয়ে তৈরি করা হয়েছিল। এই কারণে এই ধরনের দশ পয়সার কয়েন অন্যান্য কয়েনের থেকে কিছুটা আলাদা। এই কয়েনগুলির ওজন পাঁচ গ্রাম করে এবং এগুলির ব্যাস ২৩ মিলিমিটার। বম্বে, কলকাতা এবং হায়দ্রাবাদে এই কয়েনগুলি তৈরি করা হয়েছিল। এই কয়েনের একদিকে অশোক স্তম্ভ এবং ভারত লেখা থাকবে। অন্যদিকে দেবনাগরী হরফে দশ পয়সা লেখা থাকবে।

এছাড়াও দশ পয়সার কয়েনের নিচে কোন বছর এই কয়েন তৈরি করা হয়েছিল, সেই বছরটি লেখা থাকবে। কিছু রিপোর্ট থেকে জানা যাচ্ছে আপনারা যদি এই ধরনের কয়েন অনলাইনে বিক্রি করতে পারেন তাহলে আপনারা বেশ ভালো টাকা রোজগার করতে পারবেন। কিছু রিপোর্ট থেকে আমরা জানতে পারছি পুরনো এবং দুর্লভ কয়েন প্রায় তিন লক্ষ পর্যন্ত মূল্যে বিক্রি হতে পারে এবং বিভিন্ন অনলাইন ওয়েবসাইটে খুবই সহজে আপনারা বিক্রি করতে পারবেন এই কয়েন। আপনাকে শুধুমাত্র এই সমস্ত ওয়েবসাইটে লগইন করে তারপরে নিজের ডিটেল দিয়ে নিজেকে বিক্রেতা হিসেবে রেজিস্টার করতে হবে। তারপরেই আপনারা নিজের কয়েন এই সমস্ত অনলাইন ওয়েবসাইটে বিক্রি করতে পারেন।

Related Articles

Back to top button