ভারত বায়োটিকের তৈরী করোনার প্রতিষেধক ‘কোভ্যাক্সিন’-র ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল শুরু। প্রাথমিক পর্যায়ে ৩৭৫ জন স্বেচ্ছাসেবীকে এই প্রতিষেধক দেওয়া হয়েছে। গত ১৫ জুলাই দেশের ১২টি হাসপাতালের ৩৭৫ জন স্বেচ্ছাসেবীকে করোনার প্রতিষেধক ‘কোভ্যাক্সিন’ দেওয়া হয়েছে। হায়দরাবাদের ভারত বায়োটেকের তৈরি ‘কোভ্যাক্সিন’ করোনার প্রতিষেধক বলে দাবি করা হচ্ছে। আর এই প্রতিষেধককে নিয়ে যথেষ্ট আশাবাদী গবেষকরা।
কেন্দ্রের ছাড়পত্র পাবার পরেই প্রি-ক্লিনিকাল ট্রায়াল পর্যায়ে ও সফল হয়েছে এই প্রতিষেধক। বিভিন্ন প্রাণীর শরীরে এই ভ্যাকসিন প্রয়োগ করা হয়েছে। এবার মানবশরীরে প্রয়োগ করা হয়েছে ‘কোভ্যাক্সিন’। এই প্রতিষেধকের প্রথম দুটি ধাপের পরীক্ষার জন্য ১১০০ জন স্বেচ্ছাসেবীকে আপাতত বেছে নেওয়া হয়েছে। আর পুরো সব পর্যায় শেষ হতে বেশ কিছুদিন সময় লাগবে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালের প্রক্রিয়াগুলিতে বয়স, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা সবকিছু বিচার করে প্রত্যেককে প্রয়োগ করতে হয়। এই প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ হয় মোট তিনটি ধাপে। প্রত্যেক ধাপের কার্যকারিতার পর নিয়মিত নজরে রাখতে হবে স্বেচ্ছাসেবীদের।