অত্যন্ত সুপরিচিত রহস্যজনক গুমনামী বাবা নেতাজি সুভাষচন্দ্র ছিলে না, যে রহস্য তদন্তের জন্য গঠিত বিচারপতি কমিশন এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। তিনি ছিলেন সুভাষের অনুসরণকারী। বেশ কিছুদিন আগে থেকেই লোকেরা দাবি করছিলেন যে গুমনামী বাবা আসলে বিস্মৃত জীবন যাপন করতেন, তবে রাজ্যের বিধানসভায় যে রিপোর্টটি পেশ করা হয়েছিল তাতে শেষ পর্যন্ত কমিশন দেখেছিল যে গুমনামি বাবা অনেকটা নেতাজির মতো, তার কন্ঠ অনেকটা নেতাজি সুভাষচন্দ্র বোস এর মত ছিল।
১৯৮৫ সালের ১৬ সেপ্টেম্বর মারা যাওয়া গুমনামি বাবাকে হাজার ১৯৮৫ সালের ১৮ সেপ্টেম্বর গুপ্ত ঘাটে অযোধ্যাতে পাওয়া যায়। তার অনুসরণ কারীরা বিশ্বাস করেন যে তিনি নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু ছদ্মবেশে বাস করছিলেন। রাম ভবন থেকে উদ্ধার হওয়া কিছু জিনিসের মধ্যে দিয়ে জানা যায় যে, গুমনামি বাবা মৃত্যুর আগে পর্যন্ত এই ফাইজাবাদি বাস করছিলেন।
আরও পড়ুন : কেউ সরকারি সম্পত্তি নষ্ট করলে, তাকে গুলি করে মারা উচিত, মন্তব্য দিলীপ ঘোষের
তিনি নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর অনুসারী ছিলেন। তা নিশ্চিত হওয়া যায়না ১৩০ পাতার একটি প্রতিবেদনের ১১ টি পয়েন্ট পর্যবেক্ষণ করে জানা যায়,গুমনামি বাবাকে দেখানো হয়েছে নেতাজি সুভাষচন্দ্রের অনুসারী হিসাবে। কিন্তু সাধারণ মানুষ যখন এই গুমনামি বাবা কে নেতাজির সঙ্গে তুলনা করতে শুরু করল, তখনই তিনি তার জায়গা পরিবর্তন করেন। এমন রিপোর্ট থেকে জানা যায়।