বাচ্চাদের করোনা থেকে সুরক্ষিত রাখতে কি কি করণীয়, মেনে চলুন নতুন নিয়ম
করোনা ভাইরাসের নতুন স্ট্রেন আসলে তা বাচ্চাদের মধ্যে প্রভাব বিস্তার করবে
দেশ-বিদেশের বিজ্ঞানীরা একাধিকবার জানাচ্ছেন, করোনা ভাইরাসের তৃতীয় ঢেউ মূলত ছড়িয়ে পড়বে শিশুদের মাধ্যমে। সুতরাং এই মুহূর্তে বাড়ির বড়দের সবথেকে বড় কর্তব্য হতে চলেছে, যেন বাড়ির সব থেকে ছোট সদস্যটিকে করোনা ভাইরাসের থেকে কিভাবে সুরক্ষিত থাকা যায় সেই নিয়ে বিস্তারিতভাবে শেখানো। তাকে মাস্ক পরার এবং হাত স্যানিটাইজ করার কৌশল শিখিয়ে দেওয়া।
সকলেই বর্তমানে বলছেন ডাবল মাস্ক ব্যবহার করা অত্যন্ত প্রয়োজন। কিন্তু এই এই ডবল মাস্ক ব্যবহার করার একটি রীতি আছে। সব বয়সের ক্ষেত্রে এই ধরনের মাস্ক পরা যাবেনা। তার সাথে সাথে জারি করা হয়েছে বেশ কিছু গাইড লাইন। আসুন জানা যাক।
১. মাস্ক এমনভাবেই পরতে হবে যেনো কার মাধ্যমে নাক এবং মুখ পুরোপুরি ঢেকে যায়। ২ বছরের কম বয়সিদের মাস্ক পরানোর কোনো দরকার নেই। কারণ তাহলে শ্বাস কষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা থেকে যাচ্ছে।
২. বাড়িতে কোনো করোনা আক্রান্ত রোগী থাকলে তাকে অবশ্যই এন ৯৫ মাস্ক পরতেই হবে। সঙ্গেই বাচ্চাকে তার থেকে একেবারে দূরে রাখতে হবে।
৩. বাচ্চাকে ডবল মাস্ক পরানোর কোনো দরকার নেই।
৪. বাচ্চাকে যদি বাড়ি থেকে বের করার প্রয়োজন হয়, তাহলে অবশ্যই কাপড়ের মাস্ক পরাতে হবে। আর যতটা সম্ভব সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে হবে।
৫. বাচ্চার হাত বারবার স্যানিটাইজার করতে হবে।
৬. বাড়িতে একাধিক বাচ্চা থাকলে, তাদের প্রত্যেকের জন্য আলাদা আলাদা মাস্ক রাখতে হবে।
৭. বাড়িতে বাচ্চার জন্য একাধিক মাস্ক রাখতে হবে। যদি কোনভাবে বাচ্চা মাস্ক রাস্তায় ফেলে দেয়, তাহলে যাতে মাস্ক থাকে।