Trending

Video

Shorts

whatsapp [#128] Created with Sketch.

Join

Follow

কাশ্মীর ইস্যু নিয়ে ব্রিটিশ মন্ত্রীর তোপের মুখে ভারত

লন্ডন: কাশ্মীর (Kashmir) ইস্যুতে কেন্দ্রকে (Central Govt) বেজায় বিপাকে ফেলল বরিস সরকারের মন্ত্রী, বর্তমানে কাশ্মীরের যা পরিস্থিতি হয়েছে তা অত্যন্ত উদবেগজনক বলে দাবি করলেন ব্রিটেনের (England) এক মন্ত্রী (Minister)। তিনি হলেন নাইজেল…

Avatar

লন্ডন: কাশ্মীর (Kashmir) ইস্যুতে কেন্দ্রকে (Central Govt) বেজায় বিপাকে ফেলল বরিস সরকারের মন্ত্রী, বর্তমানে কাশ্মীরের যা পরিস্থিতি হয়েছে তা অত্যন্ত উদবেগজনক বলে দাবি করলেন ব্রিটেনের (England) এক মন্ত্রী (Minister)। তিনি হলেন নাইজেল অ্যাডামস। সম্প্রতি এক বিতর্ক সভার আয়োজন করা হয়। সেখানে কাশ্মীর ইস্যুও তোলা হয়। এরপরই কাশ্মীর নিয়ে মন্তব্য করেন ব্রিটেনের এই মন্ত্রী। এছাড়া কেন্দ্রীয় সরকারকে কাশ্মীরে জমায়েত এবং যোগাযোগের উপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তোলার আর্জি জানান এশিয়া বিষয়ক মন্ত্রী।

অ্যাডামস জানান, ২০১৯ সালের অগস্টে সংবিধানের ৩৭০ ধারা রদের পর থেকে জম্মু ও কাশ্মীরের পরিস্থিতি নিয়ে অনেকেই উদ্বিগ্ন। তবে ভারত এবং পাকিস্তানের মধ্যস্থতাকারীর ভূমিকা পালন করতে চায় না লন্ডন। তিনি আরও বলেন, ‘এই সরকারের কাছে কাশ্মীরের পরিস্থিতি নিঃসন্দেহে অত্যন্ত উদ্বেগজনক। আমি এটা জোর দিয়ে জানাতে চাই যে সরকারের নীতি অপরিবর্তিত। আমাদের মতে, পরিস্থিতির স্থায়ী রাজনৈতিক সমাধান করতে হবে ভারত এবং পাকিস্তানকেই। যা কাশ্মীরের মানুষের ইচ্ছা মোতাবেক হবে।’

সব খবর মোবাইলে পেতে 👉🏻

Join Now

তাঁর আরও বক্তব্য, ব্রিটেনের কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে বিবেচিত হয় জম্মু ও কাশ্মীর। তা নিয়ে খোলাখুলি ভারত এবং পাকিস্তান সরকারের সঙ্গে কথাবার্তা চালিয়ে যাওয়া হচ্ছে। জম্মু ও কাশ্মীরে আটক এবং বিধিনিষেধ নিয়ে আমরা বারবার ভারত সরকারের কাছে উদ্বেগ প্রকাশ করেছি। গত মাসে বিদেশ সচিব ডমিনিক রাবের ভারত সফরের সময়ও প্রতিনিধির সঙ্গে আলোচনায় বিষয়টি উত্থাপন করেছেন।’ এদিকে ব্রিটেনের মন্ত্রীর মন্তব্যের পর দ্রুত এক বিবৃতি জারি করা হয় ভারতীয় হাই কমিশনের তরফ থেকে।

ভারতের জারি করা এই বিবৃতিতে মূলত সাফাই দিয়ে বলা হয়েছে, ২০১৯ সালের ৫ অগস্ট প্রশাসনিক যে রদবদল হয়েছে, সুশাসন এবং দ্রুত উন্নয়নের পথে হাঁটছে উপত্যকা। তা সেখানকার মানুষের সুরক্ষিত জীবনের প্রত্যাশাকে পূরণ করেছে। কারণ তাঁরা এখন বাইরের মদতপুষ্ট হিংসা এবং সন্ত্রাস থেকে সুরক্ষিত নিজেদের জীবন, জীবিকা এবং ভবিষ্যৎ করতে পারছেন। এছাড়া হাইকমিশনের তরফ থেকে এটাও স্পষ্টভাবে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে যে, ভারতের অভ্যন্তরীণ বিষয় নিয়ে কোনও বিদেশি সংসদে আলোচনা করা হোক, তা মোটেই পছন্দ করে না নয়াদিল্লি।

About Author