২৬৩ বল বাকি থাকতেই এশিয়া কাপের ফাইনাল ম্যাচ জিতে নিয়েছে ভারত। এর আগে ২০০১ সালে ২৩১ বল বাকি থাকতে কেনিয়াকে হারিয়েছিল টিম ইন্ডিয়া।
ফাইনাল ম্যাচে টস জিতে ব্যাট করতে নেমে ১৫.২ ওভারে ৫০ রানে অল আউট হয়ে যায় শ্রীলঙ্কা। জবাবে ব্যাট করতে নেমে ৬.১ ওভারে ৫১ রান করে এশিয়া সেরার কৃতিত্ব অর্জন করে টিম ইন্ডিয়া। একই সঙ্গে সর্বনিম্ন বল খেলে লক্ষ্য তাড়া করার রেকর্ডও নিজেদের নামে করেছে ভারত। মাত্র ৩৭ বল খেলেই ম্যাচ জিতে নেয় টিম ইন্ডিয়া। আগের রেকর্ড ছিল ৬৯ বলে। ২০০১ সালে ৬৯ বল খেলে কেনিয়াকে হারিয়েছিল ভারত। মহম্মদ সিরাজ প্রত্যাশা মতো প্লেয়ার অব দ্য ফাইনাল নির্বাচিত হয়েছেন। একই ওভারে ৪ উইকেট সহ মোট ৬ উইকেট নিয়ে শ্রীলঙ্কাকে একাই মাটি ধরিয়েছেন।
এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিলও গ্রাউন্ড স্টাফদের ৫০ হাজার ডলার পুরস্কার হিসেবে ঘোষণা করেছে। সিরাজ তার ম্যাচ সেরার পুরস্কার মূল্য তুলে দিয়েছেন মাঠ কর্মীদের হাতে। এশিয়া কাপের বেশিরভাগ ম্যাচ বৃষ্টিতে ব্যহত হয়েছিল। গ্রাউন্ড স্টাফরা না থাকলে আরো কঠিন হয় যেত টুর্নামেন্টে আয়োজন করে।
𝘾𝙃𝘼𝙈𝙋𝙄𝙊𝙉𝙎 🏆
India storm to victory in the #AsiaCup2023 Final against Sri Lanka 🔥
📝: https://t.co/UROMhx0HTs pic.twitter.com/X4OOrGDJ6H
— ICC (@ICC) September 17, 2023
টস জিতে প্রথমে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয় শ্রীলঙ্কা। ভারতীয় বোলাররা ১৫.২ ওভারে শ্রীলঙ্কার ব্যাটসম্যানদের প্যাভিলিয়ন ফিরিয়ে দেন। শ্রীলঙ্কার কোনো ব্যাটসম্যানই ২০ রানের গণ্ডি অতিক্রম করতে পারেননি।
এটি ভারতের বিপক্ষে ওয়ানডেতে যে কোনো দলের সর্বনিম্ন স্কোর। এর আগে ওয়ানডেতে ভারতের বিপক্ষে সর্বনিম্ন স্কোর ছিল বাংলাদেশের নামে। ২০১৪ সালে ৫৮ রানে অলআউট হয়েছিল বাংলাদেশ। জিম্বাবুয়ের দখলে রয়েছে ওয়ানডেতে সর্বনিম্ন স্কোরের রেকর্ড। ২০০৪ সালে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ৩৫ রানে অলআউট হয়েছিল জিম্বাবুয়ে দল।