ক্রিকেটখেলা

প্রত্যেক বছর বহুদেশীয় টুর্নামেন্ট খেলবে ভারত

Advertisement

বর্তমান সময়ে ক্রিকেটারদের এমনিতেই ঠাসা ম্যাচ রয়েছে। তাদের ‘ওয়ার্কলোড’ কমাতে মাঝে মাঝে কিছু সিরিজে বিশ্রাম দেওয়া হয়। তার উপর সর্বোচ্চ ক্রিকেট নিয়ামক সংস্থা আইসিসি ২০২৩ থেকে ২০৩১ প্রতি বছর একটি করে বহুদেশীয় টুর্নামেন্ট আয়োজন করার প্রস্তাব নিয়ে এসেছে। এরমধ্যে পাঁচটি পূর্বনির্ধারিত এবং চারটি নতুন সংযোজন। চার বছর ছাড়া এমনিতেই বিশ্বকাপ অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে সেগুলি থাকছেই। এছাড়া দুটি টি-টোয়েন্টি চ্যাম্পিয়নস কাপ ও দুটি একদিবসীয় চাম্পিয়নস কাপ আয়োজনের প্রস্তাব নিয়ে এসেছে আইসিসি। আইসিসির প্রস্তাবিত সূচি :

আরও পড়ুন : বিশ্বের বৃহত্তম স্টেডিয়ামে দিনরাতের টেস্ট খেলবে ভারত-ইংল্যান্ড

  • ২০২৩ সালে আয়োজন হবে একদিবসীয় বিশ্বকাপ(পূর্বনির্ধারিত)।
  • ২০২৪ সালে আয়োজন হবে টি-টোয়েন্টি চ্যাম্পিয়ন্স কাপ(নতুন সংযোজন)।
  • ২০২৫ সালে আয়োজন হবে একদিবসীয় চ্যাম্পিয়ন্স কাপ(নতুন সংযোজন)।
  • ২০২৬ সালে আয়োজিত হবে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ(পূর্বনির্ধারিত)।
  • ২০২৭ সালে আবার একদিবসীয় বিশ্বকাপ আয়োজন হবে(পূর্বনির্ধারিত)।
  • ২০২৮ সালে আবার হবে টি-টোয়েন্টি চ্যাম্পিয়ন্স কাপ(নতুন সংযোজন)।
  • ২০২৯ সালে আবারও হবে কথা একদিবসীয় চ্যাম্পিয়ন্স কাপ(নতুন সংযোজন)।
  • ২০৩০ সালে ফের হবে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ(পূর্বনির্ধারিত)।
  • ২০৩১ সালেও আয়োজিত হবে একদিনের বিশ্বকাপ(পূর্বনির্ধারিত)।

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ধাঁচে আয়োজিত হবে টি-টোয়েন্টি চ্যাম্পিয়ন্স কাপ। দশটি দেশ অংশ নেবে এতে। মোট ম্যাচ খেলা হবে ৪৮ টি। একদিবসীয় চ্যাম্পিয়ন্স কাপ আয়োজিত হবে অনেকটা চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির ধাঁচে। ক্রমতালিকা অনুযায়ী ৬ টি দল এখানে অংশগ্রহন করবে। মোট ম্যাচ খেলা হবে ১৬ টি। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিলের তরফ থেকে এই প্রস্তাবের জন্য সমস্ত দেশের কাছে মতামত জানতে চেয়েছে। ভারত, ইংল্যান্ড ও অস্ট্রেলিয়ার মতো ক্রিকেট বোর্ডগুলো এই ধরনের টুর্নামেন্টের চেয়ে দ্বিপাক্ষিক সিরিজ বেশি খেলতে চায় কারণ আইসিসি টুর্নামেন্ট থেকে দেশীয় বোর্ডের আয় কম হয়। তাই এই প্রস্তাবে সম্মতি নাও দিতে পারে তারা।

Related Articles

Back to top button