দেশনিউজ

Indian Railways: ১৩ ঘন্টায় ১০০১ কিমি, অর্ধেক ভাড়ায় পেয়ে যাবেন রাজধানীর মতো গতি, জানুন এই ট্রেন সমন্ধে

একটি সাধারণ ট্রেনের মতো ভাড়া হলেও এই ট্রেনের গতি এবং সমস্ত সুবিধা কিন্তু একেবারে একটি রাজধানী এক্সপ্রেসের মতই

Advertisement

ভারতের দ্রুততম সাধারণ ভাড়ার সুপারফাস্ট এক্সপ্রেস ট্রেন চালানোর কৃতিত্ব অটল বিহারী বাজপেয়ী সরকারের তৎকালীন রেলমন্ত্রী নীতীশ কুমারের কাছে রয়েছে। ঘোষণা করা হয়েছিল সেই সময় পাটনা থেকে নয়া দিল্লির মধ্যে চলা এই ট্রেনটি ছিল বিহারের মানুষের জন্য একটা বিরাট উপহার। গতি এবং নানা রকম সুবিধার কারণে এটাকে বলা হতো সাধারণ মানুষের রাজধানী এক্সপ্রেস। বিশেষ ব্যাপারটা হলো বিহারের মানুষ এই ট্রেনের নাম দিয়েছে কমন ম্যান ক্যাপিটাল। তাহলে জেনে নেওয়া যাক কেন এই বিশেষ নাম দেওয়া হলো এই ট্রেনটির।

ট্রেন নম্বর ১২৩৯৩/১২৩৯৪ প্রতিদিন পাটনা রাজেন্দ্রনগর থেকে নতুন দিল্লি এবং নয়া দিল্লি থেকে পার্টনার রাজেন্দ্রনগর এর মধ্যে চলাচল করে থাকে। এটি রাজেন্দ্রনগর স্টেশন থেকে ১৯:২৫ মিনিটে ছাড়ে এবং ১৯:৩৫ মিনিটে পাটনা জংশনে পৌঁছায়। ২০:২০ তে আরা জংশন, ২২:২০ তে পণ্ডিত দীনদয়াল উপাধ্যায় জংশন, ২৩:৪১ তে মির্জাপুরে থামে এবং পরবর্তীতে ২:২৫ এ কানপুরে পৌঁছায়। এরপর সকাল ৭:৫৫ মিনিটে নয়া দিল্লি পৌঁছে যায়। একইভাবে, উল্টোদিকে নয়া দিল্লি থেকে ১৭:৩০ এ ছেড়ে এই ট্রেন ৭:১৫ এ রাজেন্দ্র নগর স্টেশনে পৌছায়।

রাজেন্দ্রনগর টার্মিনাল থেকে নয়াদিল্লি পর্যন্ত যেতে এই তেজস রাজধানী এক্সপ্রেস সময় নিয়ে থাকে ১২ ঘন্টা ৩০ মিনিট। নন যদি আমরা রাজধানী এক্সপ্রেসের থার্ড এসির ভাড়া দেখি তাহলে এই ভাড়া সর্বনিম্ন ২৪০৫ টাকা। চাহিদা অনুযায়ী এই ভাড়া অনেক সময় বাড়তে পারে। অন্যদিকে সম্পর্কক্রান্তি এক্সপ্রেস এর ভাড়া মাত্র ১৩০০ টাকা। একইভাবে, এসি দ্বিতীয় শ্রেণীর ডায়নামিক ভাড়া সর্বনিম্ন ৩৩০০ টাকা। এটি চাহিদা অনুযায়ী অনেক ক্ষেত্রে বৃদ্ধি পেতে পারে। যাইহোক রাজধানীতে খাবার অন্তর্ভুক্ত থাকে। তবে সম্পর্কক্রান্তি এক্সপ্রেসের ভাড়া সস্তা।

Related Articles

Back to top button