Trending

Video

Shorts

whatsapp [#128] Created with Sketch.

Join

Follow

Indian Railways: চলন্ত ট্রেনে কেউ মারামারি করলে কে দেখবে, আরপিএফ নাকি জিআরপি? জানুন রেলের নিয়মটা

চলন্ত ট্রেনের মধ্যে দুজন মানুষের মধ্যে যদি কোন লড়াই হয় তাহলে সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন টা হল অভিযোগটা কোথায় করতে হবে। এখানে কি বিষয়টা আরপিএফ এর নজরে আনতে হবে নাকি…

Avatar

চলন্ত ট্রেনের মধ্যে দুজন মানুষের মধ্যে যদি কোন লড়াই হয় তাহলে সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন টা হল অভিযোগটা কোথায় করতে হবে। এখানে কি বিষয়টা আরপিএফ এর নজরে আনতে হবে নাকি জিআরপি এই পুরো ঘটনাটার তদন্ত করবে? এই প্রশ্নটা কিন্তু অনেকের মাথার মধ্যেই ঘুরপাক খেতে থাকে যখন এরকম কোন একটা পরিস্থিতি হয়। আপনাদের জানিয়ে রাখি, আরপিএফ এবং জিআরপি উভয়ের অধিকার কিন্তু আলাদা এবং আইন অনুযায়ী প্রথম খবর পেয়ে যেই পুলিশ বাহিনী ঘটনাস্থলে পৌঁছবে তাদেরকেই ব্যবস্থা নিতে হবে। আপনাদের এটা জেনে রাখতে হবে, যাতে এই ধরনের পরিস্থিতি সৃষ্টি হলে কিন্তু যারা মারামারি করছেন তাদের দুজনেরই সমস্যা হতে পারে। এই ধরনের পরিস্থিতিতে কোথায় তাহলে অভিযোগ করবেন? চলুন তাহলে বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।

উত্তর মধ্য রেলওয়ের পোর্টালে এই বিষয়টি স্পষ্টভাবে উল্লেখ করা হয়েছে। রেলওয়ে প্রটেকশন ফোর্স ভারতীয় রেলের সম্পত্তি রক্ষা এবং যাত্রী এলাকার রক্ষা করার জন্য তৈরি করা হয়েছে। রেলওয়ে সম্পত্তি অবৈধ দখল প্রতিরোধ করার জন্য এবং এসব সম্পর্কিত বিষয়গুলিকে তদন্ত করার জন্য এই পুলিশ ফোর্সের গঠন করা হয়েছে। আরপিএফ মহিলাদের জন্য মনোনীত বগিতে অননুমোদিত প্রবেশ, রেলের ছাদে ভ্রমণ, রেলওয়েতে টাউটিং ইত্যাদি সংক্রান্ত মামলা নিয়ে কাজ করে। আইন অনুযায়ী জিআরপি গ্রেপ্তারের ক্ষমতা রাখে। এই জিআরপি হলো আদতে গভর্নমেন্ট রেলওয়ে পুলিশ। বর্তমানে দেশে ১২টি ব্যাটেলিয়ান রয়েছে জিআরপির।

সব খবর মোবাইলে পেতে 👉🏻

Join Now

সরকারি রেলওয়ে পুলিশ হল ভারতীয় রেলওয়ের একটি পুলিশ বাহিনী। জিআরপি রেলওয়ে এলাকায় টহল দিয়ে নিরাপত্তা প্রদান করে। ট্রেনে সংগঠিত অপরাধের নিরীক্ষণ এবং তদন্ত শুধুমাত্র এর আওতায় আসে। জিআরপি রেলওয়ে যাত্রীদের নিয়ন্ত্রণ করে এবং স্টেশন চত্বরে যানবাহন চলাচল নিয়ন্ত্রণ করে। এছাড়াও অপরাধীদের গ্রেপ্তার করার মতো বিষয়গুলো রয়েছে জিআরপি আওতায়। হত্যা বা এ ধরনের কোন গুরুতর অপরাধের ক্ষেত্রে জিআরপি এই মামলাটি স্থানীয় পুলিশের হাতে স্থানান্তর করে দেয়। রেলওয়ে এলাকায় বা চলন্ত কাউকে ট্রেনে গ্রেফতার করার অধিকার শুধুমাত্র জিআরপির রয়েছে। যদি আরপিএফ কোন লড়াইয়ের সাক্ষী থাকে তবে উভয়পক্ষকে জিআরপির কাছে পাঠানো হয়ে থাকে। সাধারণত প্রতি বড় রেল স্টেশনে একটি জিআরপি পুলিশ স্টেশন থাকে। এই পুলিশ স্টেশনে আরপিএফ শুধুমাত্র নিরাপত্তা পোস্ট বা ডিউটি রুমের নিয়ন্ত্রণ করে।

About Author