শ্রেয়া চ্যাটার্জি – ইন্দোনেশিয়ার নানহিলায় না বাটু কেপালা সমুদ্রতটের ভেসে এলো প্রায় ২৩ মিটার লম্বা অর্থাৎ ৭৫ ফুট দৈর্ঘ্যের এক মৃত নীল তিমি। স্থানীয় সংরক্ষক কর্মচারী লিদ্যা তেসা সাপুত্রা জানান, “তিমি মাছ থেকে দেখে যা মনে হচ্ছে সেটি মোটেই সমুদ্রতটে এসে মারা যায়নি, মারা যাওয়ার সময় কিছুক্ষণ আগেই “।
তারা কিছুতেই বুঝে উঠতে পারছেন না কিভাবে এই রকম স্থান সামুদ্রিক স্তন্যপায়ী জীবের মৃত্যু হচ্ছে এবং মৃত্যুর পরে তারা কীভাবেই বা সমুদ্রতটের দিকে ভেসে আসছে। গত বছর অক্টোবর মাসে কুপাং সমুদ্রতটের কাছে প্রায় সাতটি পাইলট তিমি মৃত অবস্থায় দেখা গিয়েছিল।
আবার ২০১৮ সালে, ইন্দোনেশিয়াতে একটি মৃত স্পার্ম তিমি ভেসে এসেছিল, যার পেট থেকে প্রায় একশোটিরও বেশী প্লাস্টিকের কাপ পঁচিশটির বেশী প্লাস্টিক ব্যাগ উদ্ধার করা গেছে। এইভাবে ক্রমাগত হারিয়ে যাচ্ছে পৃথিবীর বৃহত্তম জলজ স্তন্যপায়ী প্রাণীর সংখ্যা। এছাড়াও এরপরই রয়েছে চোরা শিকারীদের কারবার। যার জন্য তিমি প্রজাতির মাছের সংখ্যা কমছে হুহু করে।