শ্রেয়া চ্যাটার্জি – লকডাউনেও জম্মু-কাশ্মীরে প্রায় ৮ লক্ষ বাচ্চা মিড ডে মিল পাচ্ছে। জম্মু-কাশ্মীরের মিড ডে মিল স্কিম এর মিশন ডিরেক্টর অরুণ মানহ্বাস বলেন, ‘আমরা উচ্চস্তরের প্রশাসনিক ব্যক্তিত্ব থেকে শুরু করে নিম্নস্তরে ব্যক্তিত্বরা মিলে এই বিষয়টি ঘটানোর চেষ্টা করেছি। লকডাউনে একটা বাচ্চাও যাতে অনাহারে না থাকে তাই মিড ডে মিল চালু করাটাকে একটা চ্যালেঞ্জ হিসেবে গ্রহণ করেছি।’
ইউনিয়ন টেরিটোরি প্রশাসন থেকে জানানো হয়েছে, দুমাস তাদের রেশনে চাল দেওয়া হবে। মিড ডে মিলের জন্য যে টাকা বরাদ্দ ছিল সেই টাকা প্রত্যেকটি বাচ্চার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জোগাড় করে সেখানে পাঠানো হবে এমন কথাও বলেছেন চিফ এডু্কেশন অফিসার।
বিদ্যালয়ে গিয়ে মিড ডে মিল খাওয়া প্রত্যেক বাচ্চার জন্যই উপকারী। কিন্তু লকডাউন এর জন্য বন্ধ স্কুল, কলেজ। তা বলে কি শিশুরা অনাহারে থাকবে? তাই দেশের বিভিন্ন রাজ্যে নিজে মিড ডে মিল চালু রাখার কথা ঘোষণা করা হয়েছে। স্কুল বন্ধ থাকলেও শিশুগুলি যাতে পুষ্টিকর খাবার পায় অথবা তাদের জন্য বরাদ্দ টাকা পায় সেদিকে নজর রাখা হচ্ছে।