চুলকানির সমস্যা হলে এই ঘরোয়া উপায় গুলো অবলম্বন করুন, রোগ নির্মূল হয়ে যাবে
প্রত্যেক ঋতুতে অন্য অন্য সমস্যা দেখা দেয়। এখন বর্ষাকাল এসে উপস্থিত। এমন অবস্থায় চুলকানির সমস্যা আরও বাড়তে থাকে। লোকেরা প্রায়শই চুলকানির জন্য ওষুধ খায়, তবে আমরা আপনাকে বলি যে এর জন্য ঘরোয়া প্রতিকারগুলিও খুব গুরুত্বপূর্ণ। এই ঋতুতে এই সমস্যা বেশি হয়। অনেকে মূল থেকে ঠোশা-পাঁচড়ার চিকিৎসা করতে চান, কিন্তু সঠিক সতর্কতার অভাবে তা আবার দেখা দেয়। আজ আমরা আপনাদের জানাবো চুলকানির ঘরোয়া উপায়।
চুলকানির জন্য ঘরোয়া প্রতিকার:-
৩) টি ট্রি অয়েল চুলকানির সমস্যা দূর করতে কাজ করে। এর জন্য আপনাকে নারকেল তেলে কয়েক ফোঁটা টিট্রি অয়েল লাগাতে হবে এবং তারপর যেখানে চুলকানির অভিযোগ রয়েছে সেখানে লাগাতে হবে।
২) চুলকানি দূর করতেও নারকেল তেলকে সবচেয়ে ভালো জিনিস বলে মনে করা হয়। নারকেল তেলে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্য পাওয়া যায়। যা চুলকানির ব্যাকটেরিয়া দূর করতে কাজ করে।
৩) যারা চুলকানিতে ভুগছেন তারা আক্রান্ত স্থানে নিমের তেল লাগান। নিমের তেল চুলকানি কমাতেও কাজ করে। আপনি জেনে অবাক হবেন যে প্রাচীনকাল থেকেই চুলকানি দূর করতে নিমের তেল ব্যবহৃত হয়ে আসছে।
নিম পাতার জল দিয়ে স্নান করলেও চুলকানি চলে যায়। এর জন্য একটি পাত্রে নিম পাতার সেদ্ধ করতে হবে। প্রায় 15 মিনিট ফুটানোর পরে, আপনার স্নানের জলে সেই রসটি মিশিয়ে নিন এবং তারপরে এটি দিয়ে স্নান করুন।
৪) এসব বিষয়ে বিশেষ যত্ন নিন, যে চুলকানি ঠিক করার জন্য ডাক্তারের ওষুধে খেতে ভুলবেন না। এই কাজগুলি করা খুব গুরুত্বপূর্ণ কিন্তু ওষুধে খেওয়া তাও প্রয়োজনীয়। তবেই এই রোগ নিরাময় সম্ভব।
৫) যাদের চুলকানির সমস্যা আছে, তাদের প্রতিদিন গরম জল দিয়ে স্নান করা উচিত। হালকা গরম জল দিয়ে স্নান করলে শরীরে উপস্থিত ব্যাকটেরিয়া মারার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। এছাড়া গরম জল নিজেই চুলকানির থেকে উপশম দেয়।
৬) যাদের চুলকানির সমস্যা আছে, তারা চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে সাবান ব্যবহার করবেন। কারণ সাধারণ সাবান এই রোগকে আরও বাড়িয়ে দিতে পারে। সাধারণ সাবান চুলকানির জায়গাটিকে আরও বিরক্ত করে তোলে। যার কারণে এই সমস্যা আরও বেড়ে যায়।
৭) যাদের চুলকানির সমস্যা আছে তাদের মিষ্টি খাওয়া এড়িয়ে চলা উচিত। এমনকি তাদের মাংস ও ডিম খাওয়া উচিত নয়।
এই বিজ্ঞাপনের উদ্দেশ্য শুধু মাত্র তথ্য প্রদান করা। কিছু বিষদে জানতে বিশেষজ্ঞের সঙ্গে পরামর্শ করুন। এই তথ্যের দায় ভার ভারত বার্তার নয়।