অনিল কাপুর একসময় বলিউড কাপানো অভিনেতা ছিলেন। প্রবীণ অভিনেতা অনিল কাপুর ভক্তদের শুধু অন-স্ক্রিনই নয়, অফ-স্ক্রিনেও মুগ্ধ করেছেন।
অনিল কাপুর অভিনীত নায়ক মুভিটি যখন রিলিজ করে শোরগোল পড়ে গিয়েছিল গোটা ভারতে। এই সিনেমায় তাকে মুখ্যমন্ত্রী হিসেবেও অভিনয় করতে দেখা গিয়েছিল। এই সিনেমাটি আবার শিরোনামে এসেছিল যখন একজন টুইটার ব্যাবহারকারীরা অনিল কাপুরকে মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী করার পরামর্শ দিয়েছিলেন।
বিজয় গুপ্ত টুইটারে অনিল কাপুরের আইকনিক ফিল্ম নায়ক (২০০১) -র ছবিটির পাশাপাশি লিখেছিলেন, “মহারাষ্ট্র মে যব তাক কোন রাস্তা নয় নিকলতা, তব তাক অনিল কাপুরে হি মুখ্যমন্ত্রি বান কর দেখ লেতে হ্যায়। পার্দে পার উঙ্কা এক দিন কা করায়লা পুরে দেশ নে দেখ আরা সরহ হ্যায়। দেবেন্দ্র ফাদনাভিস, আদিত্য ঠাকরে কেয়া সোচ হে? কেন অনিল কাপুরকে মুখ্যমন্ত্রী করবেন না? প্রত্যেকেই তাঁর একদিনের অধিবেশন বড় পর্দায় দেখেছেন এবং পছন্দ করেছেন”।
টুইটের জবাবে অনিল কাপুর বলেন,‘মে নায়ক হি ঠিক হু’ অর্থাৎ আমি অভিনেতা হিসেবে ভালো আছি। এরপর অনিল কাপুরের অনেক ভক্তই বিজয় গুপ্তের টুইট কে সমর্থন করে তাকে মুখ্যমন্ত্রী হবার পরামর্শ দেন।
मैं nayak ही टीक हूँ ?@vijaymau https://t.co/zs7OPYEvCP
— Anil Kapoor (@AnilKapoor) October 31, 2019
অনিল কাপুর এমন এক টিভি সাংবাদিকের চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন, যাকে অধিবেশন মুখ্যমন্ত্রী একদিনের জন্য মুখ্যমন্ত্রী হবার চ্যালেঞ্জ করেছিলেন। আর তিনি মুখ্যমন্ত্রী হয়ে বিশাল পরিবর্তন ঘটিয়েছিলেন রাজ্যে।
বিজেপি-শিবসেনা মহারাষ্ট্র বিধানসভা নির্বাচনে মোট ১৬১ টি আসন নিয়ে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করেছিল। নির্বাচনে শিবসেনা ৫৬টি আসন লাভ করেছে। যখন দু’পক্ষের মধ্যে ২.৫ বছর ধরে ক্ষমতা ভাগাভাগির দাবি উত্থাপন করেছিল তখন বিতর্ক উঠে আসে।