ওয়েবসাইটে থাকা চিনের সমস্ত তথ্য উড়িয়ে দিল প্রতিরক্ষামন্ত্রক। মন্ত্রক সূত্রে জানানো হয়েছে খুব শিগগিরই আবার সহ তথ্য আবার ওয়েবসাইটে ফিরবে। অক্টোবরের মধ্যেই ওয়েবসাইট আপগ্রেড করে প্রতিবেদনগুলিকে সামনে আনা হবে। প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের ওয়েবসাইটে থাকা ১৭-১৮ মে কুগং, গাোগরা, প্যাংগং অঞ্চলে নিয়ন্ত্রণরেখা অতিক্রম করার ঘটনা এবং ১৫টি আগ্রাসনের ঘটনা দু পক্ষের কমান্ডোরদের কথাবার্তা উড়িয়ে দেওয়া হয়েছে।
আগামী ১৭ নভেম্বর BRICS শীর্ষ বৈঠক সেখানেই মুখোমুখি হতে চলেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ও চিনা রাষ্ট্রপতি শি জিনপিং। যদিও করেনা সংক্রণের কথা মাথায় রেখে ভার্চুয়ালি বৈঠক হবে বলে জানা গিয়েছে। জানা গিয়েছে BRICS এর এবার বৈঠকে আলোচনার বিষয় হল সংগঠনের মধ্যে থাকা দেশগুলির মধ্যে বন্ধুত্ব, আন্তর্জাতিক সুস্থিতি, নিরাপত্তা ও উন্নয়ণ।
আশা করা হচ্ছে এই আলোচনায় ভারত-চিন সীমান্ত উত্তেজনার কথা উঠতেও পারে। ২০১৪ সালের পর থেকে দুই নেতার সাক্ষাত হয়েছে মোট ১৮ বার। প্রসঙ্গত, চিন আর ভারতের সম্পর্ক এখন আদায় কাঁচকলায়। যা পরিস্থিতি সব মিলিয়ে দুই দেশের মধ্যে বিবাদ লেগেই আছে। সীমান্তে পরিকাঠামো উন্নয়নের কাজ করছে ভারত। সব মিলিয়ে চিনকে একেবারেই হালকা ভাবে নিচ্ছে না ভারত।
অন্য দিকে এবছর শীতেও লাদাখে চিনের ওপর কড়া নজর রাখার প্রস্তুতু নিয়ে ফেলেছে ভারত। তার মধ্যে যাবতীয় যন্ত্র এবং আধুনিক জিনিস রয়েছে । এছাড়াও রাখা হয়েছে সব রকমের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা। এপ্রিল-মে তে ওয়েবসাইটে প্রকাশিত তথ্যে আগ্রাসন সংক্রান্ত পরিসংখ্যান ছিল না। এসব নিয়ে কথা উঠতেই হঠাৎই ওয়েবসাইট থেকে গায়েব হয়ে যায় তথ্য। এখানেই শেষ নয় এরপরে বিরোধিরাও প্রধানমন্ত্রী-সহ অন্যান্য কেন্দ্রীয় মন্ত্রীদের চেপে ধরে।