ভারত বার্তা ডিজিটাল ডেস্ক, সোমনাথ বিশ্বাস : পুজো এসে গেছে। শুরু হয়ে গিয়েছে প্রস্তুতি। জমিয়ে চলছে কেনাকাটা। আর বাঙালির উৎসব মানেই দেদার খাওয়া-দাওয়া, হইহুল্লোড়। আর পুজোর খাওয়াদাওয়া মানেই বাড়িতে সাথে সাথে রেস্তোরাঁ সবেতেই চলবে কবজি ডুবিয়ে খাওয়া। পুজোর কদিন চেনা রেস্তোরাঁ তো আছেই, সাথে সাথেই রাস্তার ধারের ফাস্টফুডের দোকান গুলো থেকেও চলবে দেদার খাওয়া দাওয়া।
ষষ্ঠী থেকে দশমী পুজোর পাঁচদিনই চলবে পাঁচরকম খাওয়াদাওয়া। লুচি, মাংস, বিরিয়ানি, চাউমিন এবং সঙ্গে আরও অন্যান্য খাবারের টানা আস্বাদন চলবে পাঁচদিন ধরেই। এই উৎসবের অন্যতম বৈশিষ্ট্য হল পুজোর ভোগ, অর্থাৎ খিচুড়ি। যার স্বাদ এক এক জায়গায় এক এক রকম। সেই সঙ্গে ঠাকুর দেখতে বেরিয়ে তো কষা মাংস, কাঠি রোল, ফুচকা এসমস্ত রয়েছেই।
দুর্গাপূজো যেহেতু খাওয়া দাওয়া ছাড়া সম্পূর্ণতা পায় না, তাই এই সময় প্রায় সমস্ত রেস্তোরাঁ থেকে ক্যাফে সবাই তাদের প্রতিষ্ঠানে খাবারের মধ্যে নিজস্বতা নিয়ে আসার চেষ্টা করে। এই সময় বিভিন্ন রেস্তোরাঁ, ক্যাফে বা ফাস্টফুড সেন্টারের এগরোল, চিকেন রোল, চাউমিন, কাবাব, ফিস ফ্রাই, চিকেন চাপ, মটন বিরিয়ানি সঙ্গে চিলি চিকেন সবই নির্বিঘ্নে খাওয়া চলে।