বলিউডবিনোদন

আম্বানির স্ত্রীকে ভালোবাসতেন সঞ্জয় দত্ত, করতে চেয়েছিলেন বিয়েও, কিন্তু এই ঘটনার কারণে হয়েছিল বিচ্ছেদ

সঞ্জয় দত্ত বায়োপিকে জানিয়েছিলেন তাঁর ৩০৮ জন গার্লফ্রেন্ড ছিল

Advertisement

বলিউড ইন্ডাস্ট্রিতে ‘ব্যাড বয়’ তকমা যদি কেও পেয়ে থাকেন, তাহলে তিনি হলেন জনপ্রিয় অভিনেতা সঞ্জয় দত্ত। তবে শত বিতর্ক মাঝেও, শুধুমাত্র অভিনয় দক্ষতার দমে লাখ লাখ ফ্যান রয়েছে এই অভিনেতার। তাই তো যখন সঞ্জয় দত্ত ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়েছিলেন, তখন চোখে জল চলে এসেছিল অনেকের। আবার তিনি চর্চায় আসেন তাঁর ব্যক্তিগত জীবনের জন্য। আশির দশকে ড্রাগে আসক্ত হয়ে পড়া থেকে শুরু করে বেআইনি অস্ত্র রাখার জন্য সঞ্জুবাবাকে জেলেও যেতে হয়েছিল। তবে অসাধারণ অভিনয় দক্ষতার সুবাদে গোটা দেশের মধ্যে তাঁর জনপ্রিয়তা কম নয়। তিনি অভিনয় ক্যারিয়ারে একাধিক হিট হিন্দি ফিল্ম ভারতীয়দের উপহার দিয়েছেন।

এই সঞ্জয় দত্ত তিনবার বিয়ে করেছেন। তাঁর তৃতীয় ও বর্তমান স্ত্রীয়ের নাম মান্যতা দত্ত। সঞ্জয় ও মান্যতার মিষ্টি প্রেমের সম্পর্ক কারোর অজানা নয়। এখন তারা বেশ সুখেই সংসার করছে। সঞ্জয় দত্ত তাঁর বায়োপিকে এও জানিয়েছিলেন যে তাঁর জীবনে ৩০৮ জন গার্লফ্রেন্ড ছিল। আর সম্প্রতি একটি খবর সামনে এসেছে যা শুনে রীতিমতো অবাক হয়ে যেতে পারেন আপনি। কি এমন সেই খবর?

জানা গিয়েছে, বলিউড অভিনেতা সঞ্জয় দত্ত ভালোবেসে ফেলেছিলেন আম্বানির স্ত্রীকে। শুনে অবাক লাগলেও এটাই সত্যি। ভারতে আম্বানি পরিবারের জনপ্রিয়তা নিয়ে আলাদাভাবে বলার কিছু দরকার নেই। অনিল আম্বানি স্ত্রী সঞ্জয় দত্তকে তার হৃদয় দিয়েছিলেন এবং তারা একে অপরকে ভালোবাসতে শুরু করেছিলেন। জানিয়ে রাখি, অনিল আম্বানি স্ত্রীর নাম টিনা আম্বানি এবং তিনি দেখতে খুবই সুন্দরী। আজকাল এই প্রেমের গল্প নিয়ে সরগরম গোটা বলিউড। তবে আপনাদের এটা স্পষ্ট করে রাখা ভালো যে টিনা আম্বানি একটা সময় বলিউডের জনপ্রিয় অভিনেত্রী ছিলেন।

টিনা আম্বানি এবং সঞ্জয় দত্ত একে অপরকে খুবই ভালোবাসতেন এবং তারা একে অপরকে বিয়ে করতে চেয়েছিলেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত তা হয়নি সঞ্জু বাবার অতিরিক্ত নেশা করার কারণে। আসলে একবার নেশাগ্রস্ত অবস্থায় সঞ্জয় দত্ত এবং টিনার মধ্যে বিবাদ হয় এবং তাতে টিনা এই সম্পর্ক ছিন্ন করে বেরিয়ে যায়। তখন সঞ্জুবাবা এতটাই নেশাগ্রস্ত ছিলেন যে তিনি আটকানোর চেষ্টা করেননি, বলা ভালো তার এই বিষয় নিয়ে হুঁশই ছিল না।

Related Articles

Back to top button