শ্রেয়া চ্যাটার্জি- এই প্রথম সেন্ট্রাল মেরিন ফিশারিজ রিসার্চ ইনস্টিটিউটের বিজ্ঞানীরা খুঁজে পেলেন এক অদ্ভুত মাছ। গল্ফের সেতুখাড়াই উপকূলবর্তী অঞ্চলে বৃশ্চিক জাতীয় একটি মাছের। এই মাছটি সহজে পাওয়া যায় না। জায়গা অনুযায়ী সহজে রং পরিবর্তন করতে পারে ঠিক যেন গিরগিটির মত। গভীর সমুদ্রের নিচে এদের বাস। এই মাছ গুলিকে বৃশ্চিক মাছ অথবা স্করপিয়ন মাছ বলা হয়। তার একটি কারণ রয়েছে, কারণ এর মেরুদন্ডে নিউরো টক্সিন ভেনাম রয়েছে। এই মাছটি যদি কেউ খেতে চায় তবে তার মৃত্যু নিশ্চিত।
সমুদ্রের নীচে কত রকমেরই না মাছের বাস, যা দেখে আমরা হতবাক হই। তবে এই প্রজাতি গুলোকে বাচিঁয়ে রাখার প্রয়োজন রয়েছে। সমুদ্রে প্রত্যেকটি প্রাণীর শুধু তাই নয়, গোটা পৃথিবীতে প্রত্যেকটি প্রাণীর বেঁচে থাকার অধিকার রয়েছে। যে যার মতন করে পৃথিবীকে সাজিয়ে গুছিয়ে নিয়েছে, বসবাসের যোগ্য করে তুলেছে।
পরিবেশ দূষণের জন্য এবং সর্বোপরি সামুদ্রিক দূষণের জন্য অনেক মাছ বিলুপ্তির পথে চলে গেছে। কিন্তু জীবকুলের ভারসাম্য রক্ষা করার জন্য সমস্ত বিলুপ্ত প্রায় মাছকে এবং প্রাণীকে ফিরিয়ে আনতে হবে। মানুষের দ্বারাই তা সম্ভব।