ক্রমবর্ধমান মুদ্রাস্ফীতির মধ্যে বড় শহরগুলোতে খরচ চালানো কঠিন হয়ে পড়েছে। চাকরি করেও জীবনে কখনো কখনো নানা প্রতিবন্ধকতার সম্মুখীন হতে হয়। এ অবস্থায় অনেকেই ব্যবসার দিকে ঝুঁকে পড়েন। এমন অনেক ব্যবসা রয়েছে যার জন্য বিশাল বিনিয়োগের প্রয়োজন হয় না। মাত্র ১০ হাজার টাকা বিনিয়োগ করে ব্যবসা শুরু করতে পারেন।
যদি লেখালেখির শখ থাকে তাহলে ব্লগিং এর মাধ্যমে ভালো টাকা আয় করতে পারেন। নিজের একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন। কয়েক মাসের মধ্যে আয় শুরু হতে পারে। আপনি যে বিষয়ে লিখতে চান সে বিষয়ে দখল থাকা উচিত। ব্লগে বিজ্ঞাপন দিয়ে ভাল অর্থ উপার্জন করতে পারেন।
মানুষ তার স্বাস্থ্যের বিশেষ যত্ন নিতে চায়। এই সুযোগে আপনি যোগ ক্লাস শুরু করতে পারেন। এটি এমন একটি ব্যবসা যা আজকাল দ্রুত বাড়ছে। বাড়িতে বসে ১০ হাজার টাকায় এটি শুরু করতে পারেন।
মানুষ সব সময় নিজেকে ফিট রাখতে চায়। অনেকেই ফিটনেস ক্লাসে যেতে চান। অনলাইনে ফিটনেস প্রশিক্ষকের চাহিদা বেড়েছে। এখন থেকে এখন ভালো যায় হওয়ার সম্ভাবনা অনেকটাই বেশি রয়েছে।
টিফিন সার্ভিসের ব্যবসা শুরু করার জন্য বড় জায়গার প্রয়োজন নেই। বরং আপনি আপনার বাড়ির রান্নাঘর থেকেও এটি শুরু করতে পারেন। ৮০০০ থেকে ১০,০০০ টাকার মধ্যে শুরু করা যায় এই সার্ভিস। ব্যবসার প্রচার যত বাড়বে আয় তত বাড়তে থাকবে।
ঘরে বসেই শুরু করতে পারেন আচার তৈরির ব্যবসা। প্রাথমিকভাবে আপনাকে ১০ হাজার টাকা বিনিয়োগ করতে হবে। মাসে কমপক্ষে ৩০,০০০-৩,৫০০০ টাকা এবং বছরে লক্ষ লক্ষ টাকা স্বাচ্ছন্দ্যে আয় করতে পারবেন। অনলাইন, পাইকারি বাজার, খুচরা বাজার বা খুচরো বাজারে আচার বিক্রি করতে পারেন।